HSC পরীক্ষাথীরা পড়ে দেখো।
কাজে না লাগলেও লস হবেনা------
(এইচ.এস.সি পরীক্ষা-২০১৮)
শুরু হতে আর খুব বেশি দেরি নেই।সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এপ্রিল এর ২ তারিখ থেকেই তোমাদের বসতে হবে মেধা যাচাইয়ের খেলায়।
রুটিন দেখে যা মনে হলো তাতে পরীক্ষার সময় বেশ চাপে রাখারই একটা কৌশল।
রুটিন দেখে যা মনে হলো তাতে পরীক্ষার সময় বেশ চাপে রাখারই একটা কৌশল।
তারপরও সাইন্সের জন্য রুটিনটা আমার কাছে সুবিধাজনক মনে হয়নি।কিন্তু কিছু করার নেই,কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মানতেই হবে।এই মুহূর্তে রুটিন নিয়ে ভেবে আর কর্তৃপক্ষকে গালি দিয়ে সময় নষ্ট করার বা মন খারাপ করে বসে থাকার কোনো মানেই হয়না।
সবার জন্যই যেহেতু একই রুটিন এবং একই প্রশ্নপত্রেই সবাই পরীক্ষা দিবে সো সবাই খারাপ করলে তুমিও করবে, আর সবাই ভালো করলে তুমিও ভালো করবে।
সবার জন্যই যেহেতু একই রুটিন এবং একই প্রশ্নপত্রেই সবাই পরীক্ষা দিবে সো সবাই খারাপ করলে তুমিও করবে, আর সবাই ভালো করলে তুমিও ভালো করবে।
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় প্রশ্ন ফাঁস।
এস.এস.সির প্রশ্নও পুরোদমে ফাঁস হয়েই চলেছে।সবদিক বিবেচনা করে আমি এইটুকু বলতে পারি যে এইচ.এস.সির প্রশ্ন এবার আউট হবেনা।সরকারের দেয়ালে পীঠ ঠেকে গেছে।এবার একটা ব্যবস্থা বের হবেই।এই বিষয়ে আমি লিখিত গ্যারান্টি দিবার মত কেউ নই তবে আমি ৯৯% সিউর।সরকারের ভাবমূর্তি যথেষ্ট খুন্ন হয়েছে, আর তারা এটা চলতে দিতে পারেনা।ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকেও কিছু নির্দেশনা এসেছে।
যাইহোক শুধু এইটুকু বলতে চাই প্রশ্ন নিয়ে জি.পি.এ -৫ পেলে, কিন্তু কোনো পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পেলেনা তখন সম্মানটা কোথায় যাবে ভেবে দেখো।দুর্নীতি করে একাডেমীক রেজাল্ট বানানো যায় ঠিকই কিন্তু যায়গামত গিয়ে ঠিকই ঠেকতে হয়।কারন সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন উনি সবই বিচার করছেন।সৎভাবে বাঁচ, নিশ্চয় সুখী হবে।
আমি কোনো শিক্ষক নই।আমিও তোমাদের মতই ছাত্র।
শুধু এই ধাপগুলো পেরিয়ে এসেছি তাই অভিজ্ঞতাগুলো বর্ননা করি।লিখতে ভালোলাগে তাই লিখি।আমার ডিটেইলস্ প্রোফাইলেই দেয়া আছে।
ভালো লাগলে শুধু আমার সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করে দোয়া করবে। তাতেই আমার লিখাগুলো স্বার্থকতা পাবে।
যাইহোক আবার মূল কথায় আসি।সময় খুব বেশি নাই বলে যে সবসময় পড়বে তেমনটা কিন্তু কোনোভাবেই নয়।অনেক গার্ডিয়ান এইসময় খুব প্রেশার ক্রিয়েট করেন।কিন্তু সেটা সত্যিই অনেক অমানবিক।আমার যখন ভালোলাগত তখন পড়তাম।বাবা -মা সবসময়ই খেয়াল রাখতেন বাট অস্বাভাবিক কিছু না করলে বকা দিতেননা।মনকে ফ্রেস রাখার জন্য যা কিছু করার দরকার তাই করবে।সারাদিন বইনিয়ে পড়ে থাকায় কোনো স্বার্থকতা নেই।
সর্বোচ্চ মনোযোগ দিয়ে ডেইলি ১০ টা ঘন্টা পড়ো দেখবে খুব হালকা লাগছে।পরীক্ষা নিয়ে বেশি চাপ নিলে বা টেনশন করলে পরীক্ষায় নিশ্চিত খারাপ করবে কথাটা লিখে রাখো।এইসময় শরীরটাকেও পুরো যত্নের সাথে রাখো।শরীর খারাপ হতেই পারে সেটা নিয়ে টেনশনের কিছু নাই বাট নিজের দোষে যেনো না হয় সেদিকে খেয়াল রাখো।
এই মুহূর্তে সবকিছু পড়ার আর দরকার নাই।
এই মুহূর্তে সবকিছু পড়ার আর দরকার নাই।
স্যাররা যেগুলা মোস্ট ইম্পর্টেন্ট বলছেন এবং যেগুলা বার বার বিভিন্ন বোর্ডে এসেছে সেগুলাই পড়ো।প্রশ্ন যেহেতু সারাদেশে একই হবে সো প্রতিটা বোর্ডের ভালোভালো কলেজের টেস্টের প্রশ্নগুলো দেখে যাও।ম্যাথ শুধুমাত্র বেশিবার বোর্ডে আসাগুলো ছাড়া এক্সট্রা কিচ্ছু করার দরকার নাই।মেইড ইজি,টেস্ট পেপার ফলো করো, তবে টেক্সট বই কোনোভাবেই ছাড়বেনা।
স্বর্নালী সময় পার করছো,কথাটা ভুলে যেওনা।অনলাইন থেকে যতটা পারো দুরে থাকো।বি.এফ/
সবাই অনেক ভালোবাসবে।
একটু কষ্ট করো এই ৫/৬ টা মাস, দেখবে অনেক স্টাবলিস্ট ছেলে/মেয়ে ওয়াইট করছে।সুন্দর চেহারা কোনোই কাজে আসবেনা,যদিনা থাকে যোগ্যতা।এখন কারো কটু কথায় কান দিয়ে সময় নষ্ট করার দরকার নেই, সামনে তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিবার অনেক সুযোগ।
হতাশা নয়,স্বপ্ন নিয়ে বাঁচো।স্বপ্নগুল
অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা রইলো তোমাদের জন্য......
গুরুজনদের সম্মান করে, সৃষ্টকর্তার উপর বিশ্বাস রেখে এগিয়ে যাও,সফল তুমি হবেই।
যাইহুক ভালো লাগলে শেয়ার করবে
ফেইজবুকে শেয়ার করতে, নিচে F লেখাতে
ক্লিক করলেই হবে।
আমার ফেইজবুক আইডি কারো প্রয়োজন হলে ইনবক্স
করতে পারো।
EmoticonEmoticon