Showing posts with label Computer. Show all posts
Showing posts with label Computer. Show all posts

Monday, April 9, 2018

Free Business Card Mockup Download - Free Mockup

                   Business Card Mockup 


Mockup



      Download link Google Drive
                 Download Here



    Behance Profile Visit My Profile
              My Behance Profile

Read More

Sunday, April 8, 2018

Free PSD Business Card Mockup Download


Free Business Card Mockup Download 



download
Google Drive Download link
      Download Mockup
Click Here

My Behance Profile
Visit My Profile
     Behance Profile
Read More

Friday, February 23, 2018

কম্পিউটার ভালো রাখার উপায় - কম্পিউটার কে ভালো রাখার জন্য এই কাজটি জরুরী।

আপনার কম্পিউটার ভালো ও ফাস্ট রাখার জন্য অবশ্যই কিছু কাজ করা জরুরী।

কম্পিউটার ভালো থাকবেই

যা দ্বারা আপনার কম্পিউটার সব ধরনের  ভাইরাস মুক্তি পাবে ।

যেমনঃ-
১.ভালোমানের এন্টিভাইরাস লাগাতে হবে।(যেমনঃউইন সিকরো,কেসপাই)
২.কম্পিউটার ওপেন করার পর কিছুসময় হাত দিয়ে Refresh করতে হবে।
৩.কম্পিউটার এর Start মেনুতে গিয়ে Run বক্সে %Temp%,Temp,Recent লিখে এন্টার দিবেন।এবং এখানে যা আসবে সব ডিলিট করে দিবে।
৪.বেশি বেশি মেমুরী,পেনডাইভ বা USB Cable এর মাধমে মোবাইল লাগানো খেকে সবসময় বিরত থাকতে হবে।
#বিঃদ্রঃ-আমাদের ব্লগের লেখাটি যদি আপনার ভালো লাগে বা উপকারে আসে তাহলে Comment ও শেয়ার করতে ভুলবেন না।
আর আপনাদের Computer এর কোনো বিষয়ে জানার ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই Comment করবেন।
যথাসাধ্য আমরা উত্তর দিতে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
সবাই ভালো থাকবেন।

যদি আপনার উপকারে আসে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

Read More

Windows 10 গুরুত্বপূর্ণ শটকাট কী

Windows ১০ এর  কিছু গুরুত্বপূর্ণ
শটকাট।
আজ নিয়ে হাজির হলাম।



Windows 10 এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ Shortcut key জেনে নিন  + PrtScnCapture a screenshot and save in Screenshots folder.
Windows 10 এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ Shortcut key জেনে নিন  + Shift + Up arrowStretch the desktop window to the top and bottom of the screen.
Windows 10 এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ Shortcut key জেনে নিন  + TabOpen Task view.
Windows 10 এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ Shortcut key জেনে নিন  + “+” keyZoom in using the magnifier.
Windows 10 এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ Shortcut key জেনে নিন  + “-” keyZoom out using the magnifier.
Ctrl  +  Shift + EscOpen Task Manager.
Alt  +  TabSwitch between open apps.
Alt  +  Left arrow keyGo back.
Alt  +  Right arrow keyGo foward.
Alt  +  Page UpMove up one screen.
Alt  +  Page downMove down one screen.
Ctrl +  Alt +TabView open apps
Ctrl + CCopy selected items to clipboard.
Ctrl + XCut selected items.
Ctrl + VPaste content from clipboard.
Ctrl + ASelect all content.
Ctrl + ZUndo an action.
Ctrl + YRedo an action.
Ctrl + DDelete the selected item and move it to the Recycle Bin.
Ctrl + EscOpen the Start Menu.
Ctrl + ShiftSwitch the keyboard layout.
Ctrl + Shift + EscOpen Task Manager.
Ctrl + F4Close the active window.
Read More

Wednesday, February 21, 2018

মেমোরি কেনার আগে জেনে নিন। কোন মেমোরি কার্ড টা আপনার প্রয়োজন।

মেমোরি কেনার আগে জেনে দেওয়া দরকার। একটা মেমোরি কার্ড কিনতে
৪০০ থেকে ২০০০ টাকা লাগে।



আমরা যেটাকে এসডি কার্ড বা মাইক্রো এসডি বলে চিনি এটি সাধারণত ৩ টি সাইজে পাওয়া যায়। 
একটি হলো ফুল সাইজের বড় এসডি কার্ড। একটি হলো ছোট এসডি কার্ড, যেটা আমরা আমাদের স্মার্টফোনে ব্যবহার করি এবং আরেকটি হলো মিনি এসডি কার্ড যেটি ২-৩ বছর আগে আমরা ব্যবহার করতাম। 

এখন এই কার্ড গুলো মোট তিন ক্যাটাগরিতে আসে। একটি হলো “এসডি” একটি হলো “এসডি এইচসি” এবং আরেকটি হলো “এসডি এক্সসি”। একটি সাধারন মেমোরি কার্ড যেটিকে আমরা মাইক্রো এসডি বলি এটি সাধারনত ৪ জিবি পর্যন্ত হয়ে থাকে। 

৪ জিবির উপরে মাইক্রো এসডি হওয়া সম্ভব ছিল না। 

তাই একটি নতুন প্রযুক্তি আনা হয়, যার নাম দেওয়া হয় এসডি এইচসি। পূর্ণ অর্থে যাকে বলা হয় এসডি হাই-ক্যাপাসিটি। এখন এই এসডি এইচসি প্রযুক্তির সাহায্যে ৪ জিবি থেকে ৩২ জিবি পর্যন্ত কার্ড বানানো সম্ভব ছিল। 

কিন্তু ৩২ জিবি এর পরে আমাদের যখন আরো বড় কার্ড বানানোর প্রয়োজন পড়লো তখন আরো নতুন এক প্রযুক্তির উদ্ভবন হলো, তা হলো এসডি এক্সসি। মাইক্রো এসডি এক্সসি এর সাহায্যে আমরা বর্তমানে ৩২ জিবি থেকে শুরু করে ২ টিবি পর্যন্ত মেমোরি কার্ড বানাতে পারি। যদিও এখনো পর্যন্ত ২ টিবি কার্ড পাওয়া যায় না।
তো এতো ছিল সাইজ অনুসারে এদের বিভিন্ন ক্যাটাগরির কথা। কিন্তু আপনার জন্য কোন কার্ডটি সর্ব উত্তম হবে তা জানার জন্য আপনাকে এর স্পীড এর ক্যাটাগরি সম্পর্কেও জানতে হবে। স্পীড এর দিক থেকে মেমোরি কার্ড গুলোকে মোট ৬ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এরা যথাক্রমে ক্লাস ২, ক্লাস ৪, ক্লাস ৬, ক্লাস ১০, ইউএইচএস ১ এবং ইউএইচএস ৩। এখন চলুন এসব নিয়ে হালকা আলোচনা করা যাক।
 এসডি কার্ডে এর ক্লাস স্পীড রেট গোল করে নাম্বারিং করা থাকে। কার্ড স্পীড রেটিং যতো বেশি থাকে এর মানে হলো কার্ডটি ততো স্পীডে কোন ফাইল রাইট করতে পারে। যেমন একটি ক্লাস ৬ এর কার্ড ৬ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড স্পীড সমর্থন করতে পারে, যদি আপনি সেখানে কোন ফাইল ঢোকান তখন। এমনিভাবে ক্লাস ১০ মেমোরি কার্ড ১০ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড স্পীড সমর্থন করতে পারে। কিন্তু একটি ইউএইচএস মানের কার্ডে যাকে আমরা আলট্রা হাই স্পীড ও বলে থাকি এতে যে ইউএইচএস ১ এবং ইউএইচএস ৩ থাকে এর স্পীড ৩২০ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড পর্যন্ত যেতে পারে।

কোনটা আপনি নিবেন। আপনার জন্য কোন মেমোরি টা প্রয়োজন। দেখে নিন।

দেখুন মেমোরি কার্ড নির্বাচন করা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার ব্যবহারের উপর। এখানে আমি বিভিন্ন ব্যবহার অনুসারে বিভিন্ন কার্ড কেনার উপদেশ দেবো। আশা করি আপনার চাহিদা মেটাতে পারবো। এখন চলুন আলোচনা করি কোন কার্ডটি আপনার কেনা উচিৎ এবং কোনটি কেনার প্রয়োজন নেই। দেখুন আপনি যদি একটি কার্ড ব্যবহার করতে চান কেবল ডাটা স্টোর করার জন্য। যেমন ধরুন মুভিজ, সং বা ফটোস স্টোর করার জন্য। তবে আপনি ক্লাস ৪ থেকে এর উপরের যেকোনো কার্ড কিনতে পারেন। এতে আপনার কোন অসুবিধা হবে না। আমি বলবো ডাটা স্টোর করার জন্য ক্লাস ৪ কার্ড নিয়ে নিন এবং মুভি বা সং স্টোর করুন এতে প্লে করতে বিন্দু মাত্র সমস্যা হবে না। এবং অনেক কমদামে অনেক বেশি স্টোরেজ পেয়ে যেতে পারেন, ডাটা স্টোর করার জন্য।
এখন যদি আপনার ফোনে আপনি এইচডি রেকর্ডিং করতে চান এবং সেই রেকর্ডিং কার্ডে সেভ করতে চান তবে আমার মতে আপনার কমপক্ষে একটি ক্লাস ৬ এর মেমোরি কার্ড কেনা উচিৎ। এইচডি রেকর্ডিং যদি আপনি একটি ক্লাস ৪ এর কার্ডে করেন তবে আপনার কার্ড আপনার করা ভিডিও রেকর্ডিং এর সেভিং স্পীডকে সমর্থন করতে পারবেনা। ফলে রেকর্ডিং করার সময় অনেক ফ্রেম সেভ হওয়া থেকে মিস হয়ে যেতে পারে। ফলে ভিডিওটি প্লে করার সময় আটকে আটকে যেতে পারে বা ভিডিও এবং সাউন্ড আগে পিছে হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় হয়তো এরকম সমস্যাই অনেকেই পরে থাকেন। তাই আমি বলবো এইচডি মানের ভিডিও রেকর্ডিং করার জন্য সর্বনিম্ন ক্লাস ৬ কার্ড ব্যবহার করা উচিৎ।
এখন যদি আপনি ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করতে চান এবং সাথে সাথে আপনি যদি ফটোও ক্যাপচার করতে চান তবে আমার উপদেশ অনুসারে আপনার কমপক্ষে একটি ইউএইচএস ১ মেমোরি কার্ড কেনা উচিৎ। আপনি যদি ক্লাস ১০ বা ক্লাস ৬ দিয়ে ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করতে চান তবে তা ভালো হবে না এবং পরে আপনি বলবেন যে আপনার ফোনে ভালো ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং হয় না। আসলে এতে আপনার ফোনের কোন সমস্যা নাই। বরং ইউএইচএস কার্ড না থাকায় রেকর্ডিং সমস্যা হতে পারে।
স্মার্টফোনের পাশাপাশি ক্যামেরাতে যদি আপনি এসডি কার্ড ব্যবহার করতে চান তবে এখানে একই নিয়ম। আপনি যদি আপনার ডিএসএলআর দিয়ে বা আপনার সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে সাধারন ছবি ক্যাপচার করতে চান তবে ক্লাস ৬ অথবা ক্লাস ১০ এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি রও ইমেজ তোলার কথা ভাবেন কিংবা ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করার কথা ভাবেন তবে কমপক্ষে ইউএইচএস ১ কার্ড হওয়া খুব জরুরী। যদি কিনতে পারেন তবে ইউএইচএস ৩ কিনলে সর্বউত্তম হবে। তাছাড়া আপনার ক্যামেরা ভালো ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেনা এবং বেশি ফ্রেম ক্যাপচার হবে না।

আবার অনেকে তাদের ফোনের সকল অ্যাপস মেমোরি কার্ডে মুভ করে ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে কমপক্ষে একটি ক্লাস ১০ মেমোরি কার্ড হওয়া খুব প্রয়োজনীয়। কেনোনা আপনি যদি আপনার অ্যাপস এর ডাটা গুলো এসডি কার্ডে মুভ করে দেন কিন্তু আপনার কার্ডের স্পীড স্লো হয় তবে অ্যাপ রান করার সময় অনেক বেশি লোডিং টাইম নেবে এবং অ্যাপ হাংগ করতে পারে। আর পরে আপনি আপনার ফোনের দোষ দিয়ে বলবেন যে আমার ফোনে এই গেম চলে না, বার বার ক্রাস করে ইত্যাদি। কিন্তু এটি আপনার ফোনের সমস্যা মোটেও নয়। এর মানে আপনি যে মেমোরি কার্ড ব্যবহার করেছেন তার স্পীড অনেক কম।

মুলকথা 

এতক্ষণে আপনি নিশ্চয় জেনে গেছেন যে কোন মেমোরি কার্ডটি আপনার জন্য প্রযোজ্য। এখন আপনি নিজেই চিন্তা করুন যে আপনি শুধু ডাটা স্টোর করবেন না এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং করবেন না ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করবেন। এবং সেই অনুসারে আপনার কার্ডটি পছন্দ করুন। দেখুন প্রয়োজন ছাড়া অঝথা ক্লাস ১০ বা ইউএইচএস মানের এসডি কার্ড কেনার কোন প্রয়োজন নেই। 
আপনার অঝথা টাকা নষ্ট হবে। আশা করি আজকের এই টিউন টির মাধ্যমে আপনি অনেক উপকৃত হবেন এবং এসডি কার্ড কেনার সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। শুধু নিজে একাএকা জানলে তো আর হবে না, তাই যতো বেশি পারেন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন। … 
আপনি কোন মেমোরি কার্ডটি কিনবেন বলে ঠিক করলেন?
কমেন্ট করে জানাবেন।
Read More

Tuesday, February 6, 2018

৩২ হাজার টাকার বেস্ট বাজেট গেমিং পিসি(BEST BUDGET GAMING PC 32K)


৩২ হাজার টাকার বেস্ট বাজেট গেমিং পিসি(BEST BUDGET GAMING PC 32K)

আজ আবার ও চলে এসেছি আপনাদের মাঝে বেস্ট বাজেট গেমিং পিসি নিয়ে । তবে আজ আমি এসেছি  NeuroTech BD ইউটিউব চ্যানেল এবং TECHJAL  ( বাজেট গেমিং পিসি ওয়েব সাইট) এর পক্ষ থেকে তবে সম্পুর্ন । বলে রাখি আপনারা যেকোনো ধরনের যেকোনো ধরনের বাজেট গেমিং পিসির রিভিউ পাবেন TECHJAL এ । ইচ্ছা হলে চ্যানে
প্রসেসরঃ প্রসেসর হিসেবে এই পিসিতে সিলেক্ট করা হয়েছে ইন্টেল পেন্টিয়াম G4560 ।বাজারে যা অল্প দামের মধ্যে বেস্ট প্রসেসর । এই প্রসেসর বাজারে যে বেস্ট প্রসেসর তা নিয়ে বলার কিছু নাই । এই প্রসেসরে রয়েছে ২ টি কোর এবং ৪ টা থ্রেড, বেস ক্লক স্পীড রয়েছে 3.50GHz , 3MB কেস , প্রসেসর এর গ্রাফিক্স হিসেবে রয়েছে ইন্টেল এইচডি ৬১০। প্রসেসর নিয়ে আর তেমন কিছু বলার নাই এইটার সাথে কোর আই ত্রি এর তেমন কোনো পার্থক্য নেই ইন্টেল কোর আই থ্রি তে ২ কোর এবং ৪ থ্রেড ।ক্লক স্পীড টা একটু বেশী 3.9GHz । খুব বেশী একটা পার্থক্য না হওয়ায় বাজেট এবং পার্ফমেন্স এর দিক থেকে ইন্টেল পেন্টিয়াম G4560 বেস্ট এই বাজেটে । এই প্রসেসর কে বাজেট কিং ও বলা হয় । যাই হোক এইটা নিয়ে বলার আর কিছু নাই । বাজেটে বেস্ট দেওয়ায় আমার মূল লক্ষ । গেমিং এর ক্ষেত্রে ২-৪ FPS পার্থক্য কোনো ব্যাপার না। এইটা আপনার ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে আমি মনে করছি।
Capture
র‍্যাম ঃ র‍্যাম এর ব্যাপারে তেমন কিছু বলব না । বাজারে সেরা ২ টা র‍্যামের মধ্যে একটা GEIL  এবং CORSAIR  এর র‍্যাম বেস্ট । এই দুইটা বাদে অন্য কোনো র‍্যাম অন্তত আমার চোখে পড়ে না । ২ টার মধ্যে যে কোনো একটা র‍্যাম নিতে পারেন । তবে Geil কিন্তু বেস্ট আর দাম টাও একটু বেশী । যেহেতু আমরা ৩০ হাজার টাকার পিসি নিবো তাই আমরা CORSAIR এর র‍্যামটা সিলেক্ট করবো । আমি নিজেও CORSAIR  এর র‍্যাম ব্যাবহার করি । আর CORSAIR এর লাইফটাইম ওয়ারেন্টি আছেই । সো র‍্যাম নিয়ে এত দেখার কিছু নাই ।
LPX-DDR4-BLK

মাদারবোর্ডঃ মাদারবোর্ড হিসেবে আমি বরাবরের মতই বেস্ট মাদারবোর্ড সিলেক্ট করেছি । মাদারবোর্ড হিসেবে এবারও আমি সিলেক্ট করেছি ASUS H110M-K । মাদারবোর্ড নিয়ে আর কি বলবো? বেস্ট মাদারবোর্ড এই বাজেটে । এই মাদারবোর্ডে Intel® Socket 1151 for 7th/6th Generation Core™ i7/Core™ i5/Core™ i3/Pentium®/Celeron® Processors  এই সকেটের প্রসেসরগুলো সাপোর্টেড । ৪ টা SATA পোর্ট আছে । যেখানে আপনি ৪ টা হার্ডডিস্ক লাগাতে পারবেন । সঙ্গে রয়েছে ইউ এস বি ৩ । আরো রয়েছে ২ টা র‍্যাম স্লট । এইত মাদারবোর্ড এর একটা শর্ট রিভিউ এইটা ।
mb
হার্ডিস্কঃ হার্ডিস্ক একটা গুরুত্বপূর্ন অংশ আমাদের পিসির । হার্ডিস্ক হিসেবে আমি সিলেক্ট করেছি  Western Digital 1TB Blue Desktop HDD যা বর্তমানে বাজারে বেস্ট হার্ডিস্ক । এই হার্ডিস্কে Rotational speed রয়েছে 7,200 RPM । যা যথেষ্ট স্পীড । ও্যারেন্টি তো রয়েছেই ২ বছরের । আশা করি ভালোভাবেই চালাতে পারবেন । হার্ডিস্ক নিয়ে আর কিছু বলতে চাচ্ছি না ।
WDBlue_PC_Hero.jpg.imgw.1000.1000
গ্রাফিক্স কার্ড ঃ গেমিং এর জন্য মোস্ট ইমপর্ট্যান্ট যেই জিনিসগুলো তার মধ্যে অন্যতম একটা জিনিস হলো গ্রাফিক্স কার্ড । এইবাজেটে তেমন কোনো গ্রাফিক্স কার্ড নেই তবে যেই গ্রাফিক্স কার্ডটা রয়েছে সেইটা বেস্ট এবং মোটামুটি সব ধরনের গেম লো, মিডিয়াম এবং কিছু কিছু গেম হাই তে খেলতে পারবেন। গ্রাফিক্স কার্ড হিসেবে আমি GIGABYTE GT 1030 OC Graphic Card । গ্রাফিক্স কার্ড নিয়েও আর কিছু বলতে চাই না আরো কিছু জানার থাকলে গুগল করে নেন ।
01
কেসিং ঃ কেসিং হিসেবে আমি আমি কিছুই সিলেক্ট করি নি এই বাজেটে । কেসিং নিজ নিজ দায়িত্বে দেখেশুনে গিয়ে কিনে নিবেন । তবে তাও আমি বাজেটের মধ্যে একটা কেসিং সিলেক্ট করে দিতেই পারি । MaxGreen 5912BR Casing এইটা দেখতে পারেন । আমি বলবো নিজ দায়িত্বে দেখে শুনে কিনে নেন ।
image005-500x500
পি এস ইউ ঃ পি এস ইউ হিসেবে কিছুই সিলেক্ট করি নি ,কারন এই গ্রাফিক্স কার্ড এর সাথে কেসিং এর পি এস ইউ হলেই চলবে । কোনো রিস্ক নাই ।
edge-750
FULL CONFIG:
PROCESSOR: Intel Pentium Processor G4560 ( 5.4K)
RAM: Corsair Vengeance LPX 8GB DDR4 DRAM 2400MHz (8K)
MOTHERBOARD: ASUS H110M-K Motherboard (5.6K)
HDD: Western Digital 1TB Blue Desktop HDD (4K)
GPU:Gigabyte GT 1030 2GB OC Graphics card (6.9K)
Casing: Any Casing With PSU (2K)
TOTAL: 32K
Read More

কম্পিউটার ও কিছু তথ্য যা আপনার কম্পিউটারকে আরও সুরক্ষিত ও দ্রুততর করে তুলবে।

1) কম্পিউটারে System Restore বন্ধ করে রাখুন। কারন এতে Virus
মুছে না এবং System Restore করার সময় পুনরায় চলে আসে।
System Restore বন্ধ করার জন্য মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে
Properties সিলেক্ট করে System Restore ট্যাব এ যান এবং
Turn off System Restore on all drives এর টিক তুলে দিন ।
2) কম্পিউটারে অনেক পরিবর্তন করা নিজের মত সাজিয়ে নেওয়া যায়।
এজন্য Run এ gpedit.msc লিখে

OK করে যে অপশন আসবে তা থেকে আপনি আপনার পছন্দ মতো
পরিবর্তন করতে পারবেন। তবে অবশ্যই এই অপশনটি সাবধানে ব্যবহার করবেন।
3) কম্পিউটারে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করতে যেকোনো Cleaner Software
ব্যবহার করুন।
4) কম্পিউটারকে সবসময় বাতাস চলাচল করে এমন স্থানে রাখা ভালো যাতে
কম্পিউটারে তাপ বাড়তে না পারে।
5) কম্পিউটারে যাতে পোকা মাঁকড় না ঢুকতে পারে সেদিকে নজর রাখবেন।
6) কম্পিউটারে সবসময় ANTI-VIRUS ব্যবহার করুন এবং একাধিক
কম্পিউটার থাকলে আপডেট ফাইল
আলাদা ভাবে নামান। এতে আপনার প্রতিটি কম্পিউটারে ANTI-VIRUS
আলাদা করে আপডেট করতে হবে না। যদি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট
থাকে তবে কমপক্ষে একদিন অন্তর অন্তর আপডেট করুন। নয়তো প্রতি সপ্তাহে
অন্তত একবার করে আপডেট করুন।
7) যদি আপনি আপনার কম্পিউটারের কোনো ফানশন বুঝতে না পারেন তবে
নিজে নিজে তা সমাধান করতে চেষ্টা করবেন না। এতে আপনার
কম্পিউটারের সমস্যা হতে পারে। কোনো অভিজ্ঞ কারো সহায়তা নিয়ে
সমাধান করতে পারেন অথবা ইন্টারনেট এ সমস্যাটার সমাধান খুঁজে দেখতে পারেন।
8) কম্পিউটারে কোনো ফাইল পেন ড্রাইভ বা অন্য কোনো ভাবে আনার সময়
তা অবশ্যই ANTI-VIRUS দিয়ে চেক করে নিবেন যাতে তা আপনার
কম্পিউটারে VIRUS আক্রমণ করতে না পারে।
9) C.P.U. , MOUSE , KEY-BOARD এবং অন্যান্য পার্টস সব সময়
পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবেন যাতে ময়লা জমতে না পারে। বিশেষ
করে MOUSE এর নিচে এবং KEY-BOARD এর ফাঁকে ময়লা বেশি
জমে। তাই তা পরিষ্কার রাখার ব্যবস্থা করবেন।
10) অনেকের কম্পিউটারে সবসময় শব্দ হতে থাকে। এই শব্দটি অনেকটা ফ্যান
ঘুড়তে থাকার মতো। এতে অনেকে কম্পিউটারের পার্টস নষ্ট হয়ে গেছে
মনে করে ভয় পায়। এটি তেমন কোনো সম্যস্যা নয়। শুধু C.P.U.
খুলে ফ্যানের পাখায় থাকা ময়লা পরিষ্কার করলেই হবে। তবে এই কাজটি
খুবই সাবধানে করতে হবে যাতে ফ্যানের কোনো সম্যস্যা না হয়।
11) যদি আপনি আপনার পছন্দের কোনো সর্টকার্ট Windows Explorer এর
উপরের Toolbar এ যুক্ত করতে চান যেমন Move To , Copy To
তবে আপনার Toolbar এ ডানপাশের খালি জায়গায় ডান ক্লিক করুন।
CUSTOMIZE এ ক্লিক করে যেকোন পরিবর্তন করতে পারবেন।

12) যদি আপনি কোনো ভালো ব্রান্ডের মোবাইল সেট কিনেন তবে কিনার সময়
দেখে নিবেন SOFTWARE DISK & DATA CABLE আছে কিনা।
যদি না থাকে তবে দোকান থেকে চেয়ে নিবেন। কারণ এগুলো
কম্পিউটারের সাথে মোবাইলের সংযোগ দিতে প্রয়োজন পরে। তাছাড়া
মোবাইলের অনেক সম্যস্যা সমাধান করতে এগুলোর প্রয়োজন। সাধারণত
এগুলো মোবাইলের সাথে ফ্রী পাওয়া যায়।

13) যদি আপনি কম্পিউটারের ইন্সটলকৃত সফটওয়্যারের সব সুযোগ সুবিধা
ব্যবহার করতে চান তবে লাইসেন্স সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। কারণ
লাইসেন্স ছাড়া বেশির ভাগ সফটওয়্যারে সব কাজ করা যায় না। সেই
সাথে পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার বন্ধ করুন। কারণ এতে যারা কষ্ট
করে আপনার সুবিধার্থে এসব সফটওয়্যার তৈরি করছে , তারা তাদের প্রাপ্ত
মজুরি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

14) কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করছে কিনা তা জানতে নিয়মিত
Tools >- Folder options >- View >- Hidden files and
folders অপশনে Show hidden files and folders এ টিক চিহ্ন
আছে কিনা দেখুন। যদি আপনি সব সময় টিক চিহ্ন দিয়ে রাখেন এবং
পরে তাতে টিক চিহ্ন না থাকে তবে বুঝতে হবে কম্পিউটারে
ভাইরাস আছে।

15) ধরুন আপনি কোনো পছন্দের ফন্টে কিছু লিখেছেন এবং তা আপনার কোনো
বন্ধুকে পাঠাতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার বন্ধুর কাছে সেই ফন্টটি নাও থাকতে
পারে। তাই সেই ফাইলটির সাথে সেই ফন্টটিও পাঠিয়ে দেন। এতে
ফাইলটি পড়তে তার কোনো সম্যস্যা হবে না।

16) কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা রাখুন। জেনে নিন এর কোন পার্টসের নাম
কি। কোনটির কাজ কি। কোন টি কিভাবে সংযোগ করতে হয়।
কিভাবে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে হয়। এতে আপনি আপনার
সম্যস্যা গুলো নিজে নিজে সমাধান করতে পারবেন। এতে কম্পিউটার
এক্সপার্ট এনে কম্পিউটার মেরামত করার প্রয়োজন পরবেনা এবং আপনার
অর্থ বাঁচবে।
Read More

Monday, February 5, 2018

ভ্যালেন্টাইন ডে - ১৪ই ফেব্রুয়ারী ( Valentine Day) ভালবাসা দিবস

ভ্যালেন্টাইন ডে- বিশ্ব ভালবাসা দিবস

- ১৪ই ফেব্রুয়ারী।






প্রতি বছর ১৪ই ফেব্রুয়ারী আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা সহ পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে পালিত হয়ে আসছে ভ্যালেন্টাইন ডে বা ভালবাসার দিন। এ দিনে প্রিয়জনকে ফুল, মিস্টি, চকলেট, কার্ড এবং অনান্য উপহার দিয়ে থাকেন সবাই। কোথা থেকে এল হাজার বছরের বেশী পুরনো এই দিন?

ইতিহাস-

কিংবদন্তী আছে যে সেইন্ট ভ্যালেন্টাইনের নাম অনুসারে এ দিনের নামকরন। খৃস্টান এবং রোমান ঐতিহ্য লুকিয়ে আছে এই দিনের পেছনে। ক্যাথলিক চার্চ অনুযায়ী কমপক্ষে তিনজন সেইন্ট ভ্যালেন্টাইনের নাম পাওয়া যায়। এই তিনজনের প্রত্যেকেই শহীদ হন।

প্রচলিত একটি ধারনা হল যে সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন তৃতীয় শতাব্দীতে রোমে বাস করতেন। তখনকার রোমান সম্রাট ক্লডিয়াস- ২ বিশ্বাস করতেন যে বিবাহিত পুরুষেরা ভাল যোদ্ধা হয় না। তিনি ফরমান জারী করেন যে যুবকেরা বিয়ে করতে পারবে না। সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন এই অন্যায় মেনে নিতে পারেন নি। তিনি সম্রাটের ফরমান অগ্রাহ্য করে গোপনে যুবক যুবতীর বিয়ে দিতে থাকেন। সম্রাট তা যানতে পেরে সেইন্ট ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করেন।

অন্য আরেক গল্প হল যে সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন রোমান সম্রাটের অত্যাচার, নিগ্রহের থেকে খৃস্টানদের পালাতে সাহায্য করতেন এবং সেই কারনেই মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হন।কথিত আছে যে জেলে থাকতে সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন তার জেলরক্ষকের কন্যার প্রেমে পড়েন এবং তিনি নিজে তার প্রেমিকাকে ভালবাসার শুভেচ্ছা “ভ্যালেন্টাইন” এর উপহার পাঠান। মারা যাওয়ার আগে তিনি তার প্রেমিকাকে চিঠি লিখে যান যার শেষ বাক্য ছিল “ তোমার ভ্যালেন্টাইনের কাছ থেকে” বা "From your Valentine,"

সেইন্ট ভ্যালেন্টাইনের গল্প কোনটা সত্যি তা নিয়ে হয়ত দ্বিমত আছে তবে মধ্যযুগ থেকেই সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন ইংল্যান্ডে এবং ফ্রান্সে প্রবাদ পুরুষ। তিনি ভালবাসা, প্রেম, বীরত্ব এবং সহমর্মিতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন সেই সময় থেকেই।

অন্য একদলের বিশ্বাস যে সেইন্ট ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপনের জন্য খৃস্টানেরা মধ্য ফেব্রুয়ারীতে “ ভ্যালেন্টাইন” ভোজ এর আয়োজন করতেন।

রোমান ঐতিহ্য অনুসারে মধ্য ফেব্রুয়ারীতে পালিত হত পৌত্তলিক রোমানদের উৎসব “ লুপারসেলিয়ায়” (Lupercalia)। ফেব্রুয়ারী মাসের ১৫ তারিখ বা মধ্য ফেব্রুয়ারীতে পালিত হত এ উৎসব। নতুন জন্মের এ উৎসব নিবেদিত হত রোমান কৃষির দেবতা “ফোনাস”র উদ্দেশ্যে । রোমান পূরোহিতদের বলা হত “লুপারসি”। কথিত আছে রোমান সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা রেমুস এবং রোমুলাস কে পাহাড়ের গুহাতে লালনপালন করে নেকড়ে বাঘ “লুপা”সেই পবিত্র গুহাতে লুপারসিরা মধ্য ফেব্রুয়ারীতে সমবেত হতেন।সেখানে নতুন জন্মের আশীর্বাদ চেয়ে দেবতার উদ্দেশ্যে পাঠা বলি দেওয়া হত আর আত্মশুদ্ধির প্রতীক হিসেবে বলি দেওয়া হত কুকুরের। পাঠার সে চামড়া রক্তে ভিজিয়ে তা দিয়ে যুবতীদের এবং শস্য ক্ষেত্রকে স্পর্শ করা হত। তাদের বিশ্বাস ছিল যে এই স্পর্শ ভূমি এবং যুবতীদেরকে আরো ফলদায়ীনি করবে। বিকেলের দিকে কুমারী যুবতিদের নাম লিখে রাখা হত এক বড় পাত্রে যেখান থেকে অবিবাহিত পুরুষেরা তাদের সঙ্গী বেছে নিত। লুপারসেলিয়া টিকে ছিল খৃস্ট ধর্মের গোড়ার দিনগুলোতে । 

লুপারসেলিয়া উৎসবকে খৃস্টান ধর্মের সাথে অসামঞ্জস্য পুর্ন বিবেচনা করে ৫ম শতাব্দীতে পোপ গেলাসিয়াস ১৪ ই ফেব্রুয়ারীকে ‘ সেইন্ট ভ্যালন্টাইন দিবস” হিসেবে ঘোষনা করেন। এ দিনকে ভালবাসার দিন হিসেবে জনপ্রিয়তা পেতে সময় লেগেছে আরো অনেক বছর। মধ্যযুগে ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্সে বিশ্বাস ছিল যে ১৪ ই ফেব্রুয়ারী থেকে সে দেশে পাখীদের প্রজনন শুরু। সে বিশ্বাস সাহায্য করেছে ১৪ই ফেব্রুয়ারীকে ভালবাসার দিন হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে । ১৪ই ফেব্রুয়ারির ভ্যালেন্টাইন দিনের সবচে পুরনো লেখা হল লন্ডনের বৃটিশ লাইব্রেরীতে রক্ষিত অর্লিয়ান্সের ডিউক, চার্লসের কবিতা। এজিনকোর্টের যুদ্ধে পরাজয়ের পর টাওয়ার অফ লন্ডনে বন্দী থাকা অবস্থায় ডিউক ১৪১৫ সালে তার প্রিয়তমা স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে লিখেন সে কবিতা। এর কয়েক বছর পর ইংল্যান্ডের রাজা হেনরী-৫ প্রেমিকা ক্যাথরিন ভালোয়ার উদ্দেশ্যে ভ্যালেন্টাইন দিবসে কবিতা লেখান লেখক জন লিন্ডগেটকে দিয়ে।

ভ্যালেন্টাইন ডের কিছু তথ্যঃ-

প্রতিবছর এই দিনে পৃথিবীতে ১৫ কোটি ভ্যালেন্টাইন কার্ড দেওয়া নেওয়া হয়।খৃসমাসের পর এটাই দ্বিতীয় বৃহত্তম কার্ড দেওয়া নেওয়ার দিন।

৮৫% উপহার কেনেন মহিলারা।

ক্রমানুসারে শিক্ষক, ছেলেমেয়ে, মা, স্ত্রী, প্রেমিকা এবং পোষা জীবজন্তু ভ্যালেন্টাইনের গিফট পান।

৩% লোক তাদের পোষা প্রানীদেরকে ভ্যালন্টাইন ডে’র উপহার দিয়ে থাকেন। তাদের বক্তব্য হল পশু পাখির ভালবাসা মানুষের ভালবাসার চেয়ে অনেক খাটি।

মা দিবস এবং ভ্যালেন্টাইন দিবস হল সবচে বেশী ফুল উপহারের দিন । এ দিন সারা পৃথিবীতে ৫ কোটির ও বেশী লাল গোলাপ উপহার দেওয়া হয়ে থাকে।

ভ্যালেন্টাইন ডে’র ফুল ক্রেতাদের মধ্যে ৭৩% পুরুষ এবং ২৭% মহিলা।

শেক্সপেয়ারের নাটক “রোমিও জুলিয়েট” এর রোমিও এবং জুলিয়েট ইতালীর ভেরোনা শহরের বাস করতেন। সেই নাটকের সূত্র ধরেই আজও জুলিয়েট এই দিনে প্রায় এক হাজার ভ্যালেন্টাইন ডে’র কার্ড পেয়ে থাকেন।

১৮৭৬ সালের ভ্যালেন্টাইন ডে তে আলেক্সান্ডার গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিস্কারের প্যাটেন্ট এর জন্য আবেদন জানান।

ভ্যালেন্টাইন ডের উপহার হিসেবে প্রখ্যাত চকোলেট নির্মাতা ক্যাডবেরী, প্রথম হৃদয় আকৃতি’র বাক্সে চকোলেট উপহারের প্রচলন করে।

কোন কোন দেশে যুবকরা পানি প্রার্থনা করে যুবতীদের কাপড় চোপড়ের উপহার বাক্স পাঠিয়ে থাকেন। যুবতী বাক্স গ্রহন করলে ধরে নেওয়া হয় যে তিনি প্রেরনকারী যুবকের সাথে বিয়ে তে রাজী আছেন।

কোরিয়া তে যুবতীরা এ দিনে কোন উপহার না পেলে শোকের চিহ্ন হিসেবে রেস্তোরাতে গিয়ে কাল স্যুপ খেয়ে থাকে।



ভ্যালেন্টাইন ডে’র প্রতীক- এ দিনের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হল ভালোবাসা। বেশ কিছু প্রতীক ব্যবহার করা হয় ভ্যালেন্টাইন ডে উপলক্ষে-

কিউপিড বা বামুন- রোমান পৌরানিক উপাখ্যানমতে কিউপিড ছিলেন প্রেমের দেবতা ভেনাসের পূত্র। কিউপিড হলেন খর্বাকৃতির বালক, হাতে তার তীর ধনুক, পিঠে তুন এবং এক জোড়া পাখা লাগানো। তিনি তার তীর ছূড়ে যুবক যুবতীর মনে প্রেমের সঞ্চার করেন।

হার্ট - জোড়া গোলাপী হার্ট হল আবেগ এবং ভালবাসার প্রতীক।

লাল গোলাপ- ভালবাসা এবং গভীর অনূভূতির প্রতীক হল লাল গোলাপ। ভ্যালেন্টাইন ডে’র প্রতীক হিসেবে লাল গোলাপ ফুল সবচে বেশী জনপ্রিয়।





ভ্যালেন্টাইন ডে’র কুসংস্কার- ভ্যালেন্টাইন ডে তে যুবতী মেয়ে যে পাখি প্রথম দেখবে তার স্বামী হবে সেই অনুসারে যেমন- চড়ুই দেখলে তার স্বামী হবে গরীব, পেচা দেখলে তার কোনদিন বিয়ে হবে না। নীল পাখী দেখলে স্বামী হবে সুখী মানুষ, কালো পাখি দেখলে স্বামী হবে পাদ্রী, দোয়েল দেখলে স্বামী হবে নাবিক, গোল্ডফিঞ্চ পাখি দেখলে স্বামী হবে ধনী কোটিপতি, আর ক্রসবিল পাখী দেখলে স্বামী হবে ঝগড়াটে।

একটা আপেল অর্ধেক করে কাটলে সে অর্ধেকে যতগুলো বিচি পাওয়া যাবে সেই মেয়ের ততগুলো ছেলেমেয়ে হবে।





সেইন্ট ভ্যালেন্টাইন ডে ম্যাসাকার- ১৯২৯ সালের এই দিনে আমেরিকার শিকাগো শহরে ৭ ব্যাক্তি কে গ্যারাজের মধ্যে নৃশংস ভাবে গুলি করে হত্যা করা হয় যা ভ্যালেন্টাইন ডে ম্যাসাকার হিসেবে খ্যাত।



এন্টিভ্যালেন্টাইনিজম- পৃথিবীর অনেক দেশে আবার ভ্যালেন্টাইন ডের বিরুদ্ধে মতবাদ গড়ে উঠছে। মুস্লিম দেশগুলোতে এই দিনকে “ ইসলাম বিরোধী আখ্যা দিয়ে তা পালন করা থেকে বিরত থাকার জন্য আহবান জানানো হচ্ছে’ গত বছর মালয়েশিয়ায়তে এই দিন পালন করার অপরাধে ১০০ জন তরুন তরুনীকে গ্রেফতার করা হয়। ভারতেও উগ্র হিন্দুবাদী সঙ্গঠন শিবসেনা ভ্যালেন্টাইন ডে পালনের ব্যাপারে হুশিয়ারী দিয়ে থাকে। সব কিছুর পর ও কিন্ত ভ্যালেন্টাইন ডে ‘র জনপ্রিয়তা বাড়ছে। এমন কি পাকিস্তানেও এই দিন আরো বেশী করে জনপ্রিয় হচ্ছে। আমার ধারনা, সারা পৃথিবীতে এই দিন আরো বেশী জনপ্রিয় হবে । মানুষের মন থেকে ভালবাসা মুছে ফেলা যাবে না। অনেকটা সেই প্রবাদের মত “ you can bring your horse to the water but you can not make it drink” - ঘোড়াকে পানির কাছে টেনে নিয়ে যেতে পারেন কিন্তু তাকে দিয়ে পানি খাওয়ানোর নিশ্চয়তা দিতে পারেন না”



ভ্যালেন্টাইন ডে’র চুটকি- ভ্যালেন্টাইন ডে তে সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রী স্বামীকে – “ হ্যা গো কাল রাতে স্বপ্ন দেখলাম যে এ বারের ভ্যালেন্টাইন ডে তে তুমি আমাকে হীরার নেকলেস উপহার দিচ্ছ, এ স্বপ্নের মানে কি?” স্বামী – “আজ সন্ধাবেলাতেই তা জানতে পারবে” সন্ধ্যাবেলা ছোট সুন্দর প্যাকেট হাতে স্বামী বাসায় ফিরলেন। স্ত্রী প্যাকেট খুলে যা পেলেন তা হল একটা বই, নাম “ সহি খোয়াব নামা- কি স্বপ্ন দেখিলে কি হয়”
Read More