Showing posts with label মোবাইল. Show all posts
Showing posts with label মোবাইল. Show all posts

Sunday, April 8, 2018

পুরাতন মোবাইল কিনবেন - তার আগে জেনে নিন।


সবাই কেমন আছেন ।

 আল্লাহ্‌র রহমতে
আশা করি ভালো আছেন ।
 

আজ আলোচনার বিষয় —–


মোবাইল কেনার সময় কিভাবে ফোনটির CPU এবং আরও সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেমন ফোনের সেন্সর,ব্যাটারি ইত্যাদি সব চেক করে কিনবেন ?

এই সব কিছু চেক করার জন্য অনেক সফটওয়্যার হয়তো আছে তবে আমি আজ তাদের সেরাটা নিয়ে আলোচনা করবো আর তা হলো ঃ
CPU-Z.apk একটি সমস্যার কারনে লিংক দিতে পারলাম না ।

আপনারা Play Store এ পেয়ে যাবেন।

 যাই হোক এবার আসি মেন কথাই নিচের ধাপগুলো ফলো করুন।
এবার ওপেন করুন।
প্রথমেই দেখতে পারবেন আপনার মোবাইলের সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ CPU এর সব তথ্য দেখুন।

তারপর পাবেন
আপনার মোবাইল সম্পকৃত সব তথ্য যেমন ব্যান্ড,মডেল ইত্যাদি।

এবার দেখতে পাবেন সিস্টেম এর তথ্য যেমন ভার্সন,এপিই লেভেল ইত্যাদি।

তারপর পাবেন ব্যাটারি সম্পকৃত তথ্য।

তারপর পাবেন Thermal সম্পকৃত

এরপর পাবেন গুরুত্বপূর্ণ সব সেন্সর সম্পর্কে ।
Read More

Tuesday, February 27, 2018

MX Player ব্যবহারকারীদের জন্য ৫টি নতুন Tricks যেগুলো আপনার অজানা

আপনাদের জন্য নতুন টিপস

আজকে আমি আপনাদের MX Player এর দারুন ৫ টি ট্রিক শেয়ার করব।
 এবং নতুন কিছু জানতে পারবেন।
তো চলুন দেখি MX Player সম্পর্কে সেই দারুন ৫টি ট্রিকঃ 
bangla tips

১। কিভাবে ভলিওম দীগুণ করবেন বা বাড়াবেন? .
 MX Player এর ভলিওম সর্বোচ্ছ ১৫ পর্যন্ত থাকে। আপনি চাইলে ভলিওম ৩০ পর্যন্ত বাড়িয়ে নিতে পারেন। 
এই জন্য প্রথমে আপনাকে MX Player এ ভিডিও play করতে হবে। ভিডিও প্লে হওয়ার পর অপুরের ডানসাইডে একটা মিউজিক এর মত আইকন আছে। 
সেখানে ক্লিক করুন। . 
ক্লিক করার পর আরও কিছু অপশন আসবে। এর মধ্যে সব লাস্তে একটা অপশন আছে “Use SW audio decoder” সেটা মার্ক করে দিবেন। এর পর দেখুন ভলিওম দীগুণ হয়ে গেছে। .

২। কিভাবে ডিসপ্লের স্টাইল/ কালার change করবেন? . আপনি চাইলে MX Player এর ডিসপ্লের কালার change করে নতুন কালার বা স্টাইল দিতে পারেন।
 এর জন্য প্রথমে আমরা একটি ভিডিও প্লে করব। এরপর অপুরের ডান সাইডে ৩টি ডট আছে, সেখানে ক্লিক করব। ক্লিক করার পর আরও কিছু অপশন আসবে, সেখান থেকে Display অপশন এ ক্লিক করব। . ক্লিক করার পর আরও কিছু অপশন আসবে, সেখান থেকে Settings এ ক্লিক করলে আপনি ইচ্ছা মত যে কালার চান সেটা change করতে পারবেন। 

৩। কিভাবে ভিডিও চলা অবস্তাই Display তে ডবল ক্লিক করার মাধ্যমে Play/pause করবেন? . এইবার আমরা MX Player টি ওপেন করব। ওপেন করার পর উপরের ডান সাইডে ৩টি ডট আছে, সেখানে ক্লিক করব। ক্লিক করার পর অপশন আসবে, সেখান থেকে Settings অপশন এ ক্লিক করব। . ক্লিক করার কিছু অপশন আসবে, সেখান থেকে Player option এ ক্লিক করব। . ক্লিক করার পর আমরা ৪ নাম্বার এ আর একটা অপশন দেখতে পাব Controls সেটাই ক্লিক করব। . Controls এ ক্লিক করার পর আরও অনেক অপশন আসবে। সেখান থেকে “Double tap (play/ pause)” মার্ক করে দিব এবং ওকে তে ক্লিক করব। এইবার আপনি ভিডিও তে ডবল ক্লিক করলে Play/pause হবে।


 ৪। ভিডিও গান Close করার পরও কিভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড এ Audio গান শুনবেন? . এইবার আমরা MX Player টি ওপেন করব। ওপেন করার পর উপুরের ডান সাইডে ৩টি ডট আছে, সেখানে ক্লিক করব। ক্লিক করার পর অপশন আসবে, সেখান থেকে Settings অপশন এ ক্লিক করব। ক্লিক করার কিছু অপশন আসবে, সেখান থেকে Player option এ ক্লিক করব। . ক্লিক করার পর নিচের দিকে চলে আসব। এবং দেখতে পাব “Background Play” নামে অপশন সেটাই মার্ক করে দেব। এখন আপনি ভিডিও গান close করার পরও audio গান শুনতে পাবেন।

 ৫। কিভাবে Mp3/Audio গান প্লে করবেন? . এইবার আমরা MX Player টি ওপেন করব। ওপেন করার পর উপরের ডান সাইডে ৩টি ডট আছে, সেখানে ক্লিক করব। ক্লিক করার পর অপশন আসবে, সেখান থেকে Settings অপশন এ ক্লিক করব। ক্লিক করার কিছু অপশন আসবে, সেখান থেকে Audio option এ ক্লিক করব। . Audio অপশন এ ক্লিক করার পর “Audio Player” অপশন এ মার্ক করে দেব। এইবার আপনে MX Player এ Mp3/ Audio গানও প্লে করতে পারবেন।. . . 
Read More

Friday, February 23, 2018

মোবাইল স্লো হয়ে যায় - মাঝে মাঝে হ্যাং হয়ে যায় - এখুনি সমাধান নিয়ে নিন।

আপনাদের মোবাইল স্লো কাজ করছে না
এখুনি নিয়ে নিন সমাধান।

আপনার এন্ড্রয়েড ফোন কি অটোমেটিক স্লো হয়ে যাচ্ছে। নিয়ে নিন সমাধান। ফোন অটোমেটিক স্লো হয়ে যাওয়ার সমাধান।
তো চলুন তাহলে শুরু করুন।
আমাদের সবার কাছ বেশ আর কম এন্ড্রয়েড মোবাইল আছে।
অনেক সময় দেখা যায় যে আমাদের মোবাইল অটোমেটিক স্লো অথবা হ্যাং হয়ে যায়, অথবা দেখা যায় যে মোবাইলের র‍্যাম অটোমেটিক use হয়ে যাচ্ছে। যার কারণে আমাদের মোবাইল বেশির ভাগ সময় স্লো থাকে। এটি এন্ড্রয়েড মোবাইল এর বিরাট একটি সমস্যা।আজকে আমি আপনাদেরকে এমন একটি Software এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো, যার মাধ্যমে আপনারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
প্রথমে আপনারা নিচের Download Link থেকে Software টি Download করে নিন।
 

         Download Link
তারপর অন্যান্য Software এর মত এই Software টি আপনার মোবাইলে ইনস্টল করে নিন।
Software টি ইনস্টল হওয়ার পরে তা ওপেন করুন।
তাহলে নিচের মত দেখতে পাবেন।

এরপরে নিচের ছবিতে লাল দাগ দেওয়া জায়গায় ক্লিক করুন এবং ৩৭ এর জায়গায় ১০০ করে দিন।

এটি না করলেও চলে, কারণ Software টি নিজে নিজে কাজ করে।
তারপর apply করুন।
এইতো কাজ শেষ।
আশাকরি Software টি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।
উপকারে আসলে শেয়ার করবেন।
কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করবেন।
Read More

Wednesday, February 21, 2018

আসল মোবাইল চেনার উপায় - আপনি যেকোনো মোবাইল চেক করে নিন - আসল ফোন নাকি নকল ফোন।

আমাদের মোবাইল আসল নাকি নকল চিনতে সমস্যা হয়
আজক দেখাবো কেমনে চিনবো
মোবাইল টি আসল নাকি নকল



Android System

মোবাইলে থেকে ডায়াল করুন 
*#০৬# 

Imei নাম্বার পাবেন। 
imei নাম্বারটি মনে রেখে 
এখানে  থেকে চেক করুন।
আপনার মোবাইলটি আসল হলে
ফোনটির সম্পূর্ণ তথ্য দেখতে পাবেন।
নকল হলে কোন তথ্য
আসবে না।

Iphone System

আসল আইফোনে SIRI নামক একটা ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট আছে যা নকল আইফোনে কখনোই থাকবেনা

https://checkcoverage.apple.com/ এখানে গিয়ে আইফোনের IMEI নম্বর টি ইনপুট করলেও অরিজিনাল আইফোনের ভেরিফিকেশন সম্ভব। ( যেকোন ফোন থেকে 
*#06# ডায়াল করলে IMEI নম্বর পাবেন, সেক্ষেত্রে আপনার আইফোন যদি ২টি IMEI নম্বর দেখায়, তাহলে সেটা ভুয়া আইফোন)

ডেটা অন করে iTUNES এ ঢুকার চেষ্টা করুন আইফোন থেকে, যদি কানেক্ট না হয়,  তাহলে আইফোন নকল।
Read More

বার কোড কি? বার কোডের সাহায্যে জেনে নিন পণ্য আসল নাকি নকল

বার কোড কি???


বার কোড হল
কোনো লেখাকে কোডে রুপান্তর করা আমার
চিপস,সাবান ও বিভিন্ন ধরনের পণ্যের পেছনে এসব
কোড দেখতে পাই যা আমরা বুঝব না কিন্তু এই
সফট্ওয়্যারটি সেগুলো বুঝবে সেখানে কি লেখা এই
সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনি গোপন পত্র পাঠাতে
পারবেন।

তাহলে বুঝতেই পারছেন।
বার কোড কি। 
এন্ড কোথায় থাকে, 
বার কোড চ্যাক করবেন কেমনে
মোবাইল দিয়ে চলুন দেখে আসি কিভাবে করবেন।

প্রথমে প্লে ষ্টুর এ যান।
সার্চ দিন QR Barcode Reader
তারপর সফটওয়ার টা ডাউনলোড করে নিন

কোনো পণ্যের বার কোড চ্যাক করতে হলে
পণ্যের বার কোড এর কাছে বার কোড টা ওপেন করলেই দেখবেন।
পণ্যের  বিষয়ে আপনাকে সব জানিয়ে দিয়েছে
।।।

ডাউনলোড লিংক দিলাম।
ক্লিক করো এইখানে

Read More

মেমোরি কেনার আগে জেনে নিন। কোন মেমোরি কার্ড টা আপনার প্রয়োজন।

মেমোরি কেনার আগে জেনে দেওয়া দরকার। একটা মেমোরি কার্ড কিনতে
৪০০ থেকে ২০০০ টাকা লাগে।



আমরা যেটাকে এসডি কার্ড বা মাইক্রো এসডি বলে চিনি এটি সাধারণত ৩ টি সাইজে পাওয়া যায়। 
একটি হলো ফুল সাইজের বড় এসডি কার্ড। একটি হলো ছোট এসডি কার্ড, যেটা আমরা আমাদের স্মার্টফোনে ব্যবহার করি এবং আরেকটি হলো মিনি এসডি কার্ড যেটি ২-৩ বছর আগে আমরা ব্যবহার করতাম। 

এখন এই কার্ড গুলো মোট তিন ক্যাটাগরিতে আসে। একটি হলো “এসডি” একটি হলো “এসডি এইচসি” এবং আরেকটি হলো “এসডি এক্সসি”। একটি সাধারন মেমোরি কার্ড যেটিকে আমরা মাইক্রো এসডি বলি এটি সাধারনত ৪ জিবি পর্যন্ত হয়ে থাকে। 

৪ জিবির উপরে মাইক্রো এসডি হওয়া সম্ভব ছিল না। 

তাই একটি নতুন প্রযুক্তি আনা হয়, যার নাম দেওয়া হয় এসডি এইচসি। পূর্ণ অর্থে যাকে বলা হয় এসডি হাই-ক্যাপাসিটি। এখন এই এসডি এইচসি প্রযুক্তির সাহায্যে ৪ জিবি থেকে ৩২ জিবি পর্যন্ত কার্ড বানানো সম্ভব ছিল। 

কিন্তু ৩২ জিবি এর পরে আমাদের যখন আরো বড় কার্ড বানানোর প্রয়োজন পড়লো তখন আরো নতুন এক প্রযুক্তির উদ্ভবন হলো, তা হলো এসডি এক্সসি। মাইক্রো এসডি এক্সসি এর সাহায্যে আমরা বর্তমানে ৩২ জিবি থেকে শুরু করে ২ টিবি পর্যন্ত মেমোরি কার্ড বানাতে পারি। যদিও এখনো পর্যন্ত ২ টিবি কার্ড পাওয়া যায় না।
তো এতো ছিল সাইজ অনুসারে এদের বিভিন্ন ক্যাটাগরির কথা। কিন্তু আপনার জন্য কোন কার্ডটি সর্ব উত্তম হবে তা জানার জন্য আপনাকে এর স্পীড এর ক্যাটাগরি সম্পর্কেও জানতে হবে। স্পীড এর দিক থেকে মেমোরি কার্ড গুলোকে মোট ৬ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এরা যথাক্রমে ক্লাস ২, ক্লাস ৪, ক্লাস ৬, ক্লাস ১০, ইউএইচএস ১ এবং ইউএইচএস ৩। এখন চলুন এসব নিয়ে হালকা আলোচনা করা যাক।
 এসডি কার্ডে এর ক্লাস স্পীড রেট গোল করে নাম্বারিং করা থাকে। কার্ড স্পীড রেটিং যতো বেশি থাকে এর মানে হলো কার্ডটি ততো স্পীডে কোন ফাইল রাইট করতে পারে। যেমন একটি ক্লাস ৬ এর কার্ড ৬ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড স্পীড সমর্থন করতে পারে, যদি আপনি সেখানে কোন ফাইল ঢোকান তখন। এমনিভাবে ক্লাস ১০ মেমোরি কার্ড ১০ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড স্পীড সমর্থন করতে পারে। কিন্তু একটি ইউএইচএস মানের কার্ডে যাকে আমরা আলট্রা হাই স্পীড ও বলে থাকি এতে যে ইউএইচএস ১ এবং ইউএইচএস ৩ থাকে এর স্পীড ৩২০ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড পর্যন্ত যেতে পারে।

কোনটা আপনি নিবেন। আপনার জন্য কোন মেমোরি টা প্রয়োজন। দেখে নিন।

দেখুন মেমোরি কার্ড নির্বাচন করা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার ব্যবহারের উপর। এখানে আমি বিভিন্ন ব্যবহার অনুসারে বিভিন্ন কার্ড কেনার উপদেশ দেবো। আশা করি আপনার চাহিদা মেটাতে পারবো। এখন চলুন আলোচনা করি কোন কার্ডটি আপনার কেনা উচিৎ এবং কোনটি কেনার প্রয়োজন নেই। দেখুন আপনি যদি একটি কার্ড ব্যবহার করতে চান কেবল ডাটা স্টোর করার জন্য। যেমন ধরুন মুভিজ, সং বা ফটোস স্টোর করার জন্য। তবে আপনি ক্লাস ৪ থেকে এর উপরের যেকোনো কার্ড কিনতে পারেন। এতে আপনার কোন অসুবিধা হবে না। আমি বলবো ডাটা স্টোর করার জন্য ক্লাস ৪ কার্ড নিয়ে নিন এবং মুভি বা সং স্টোর করুন এতে প্লে করতে বিন্দু মাত্র সমস্যা হবে না। এবং অনেক কমদামে অনেক বেশি স্টোরেজ পেয়ে যেতে পারেন, ডাটা স্টোর করার জন্য।
এখন যদি আপনার ফোনে আপনি এইচডি রেকর্ডিং করতে চান এবং সেই রেকর্ডিং কার্ডে সেভ করতে চান তবে আমার মতে আপনার কমপক্ষে একটি ক্লাস ৬ এর মেমোরি কার্ড কেনা উচিৎ। এইচডি রেকর্ডিং যদি আপনি একটি ক্লাস ৪ এর কার্ডে করেন তবে আপনার কার্ড আপনার করা ভিডিও রেকর্ডিং এর সেভিং স্পীডকে সমর্থন করতে পারবেনা। ফলে রেকর্ডিং করার সময় অনেক ফ্রেম সেভ হওয়া থেকে মিস হয়ে যেতে পারে। ফলে ভিডিওটি প্লে করার সময় আটকে আটকে যেতে পারে বা ভিডিও এবং সাউন্ড আগে পিছে হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় হয়তো এরকম সমস্যাই অনেকেই পরে থাকেন। তাই আমি বলবো এইচডি মানের ভিডিও রেকর্ডিং করার জন্য সর্বনিম্ন ক্লাস ৬ কার্ড ব্যবহার করা উচিৎ।
এখন যদি আপনি ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করতে চান এবং সাথে সাথে আপনি যদি ফটোও ক্যাপচার করতে চান তবে আমার উপদেশ অনুসারে আপনার কমপক্ষে একটি ইউএইচএস ১ মেমোরি কার্ড কেনা উচিৎ। আপনি যদি ক্লাস ১০ বা ক্লাস ৬ দিয়ে ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করতে চান তবে তা ভালো হবে না এবং পরে আপনি বলবেন যে আপনার ফোনে ভালো ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং হয় না। আসলে এতে আপনার ফোনের কোন সমস্যা নাই। বরং ইউএইচএস কার্ড না থাকায় রেকর্ডিং সমস্যা হতে পারে।
স্মার্টফোনের পাশাপাশি ক্যামেরাতে যদি আপনি এসডি কার্ড ব্যবহার করতে চান তবে এখানে একই নিয়ম। আপনি যদি আপনার ডিএসএলআর দিয়ে বা আপনার সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে সাধারন ছবি ক্যাপচার করতে চান তবে ক্লাস ৬ অথবা ক্লাস ১০ এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি রও ইমেজ তোলার কথা ভাবেন কিংবা ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করার কথা ভাবেন তবে কমপক্ষে ইউএইচএস ১ কার্ড হওয়া খুব জরুরী। যদি কিনতে পারেন তবে ইউএইচএস ৩ কিনলে সর্বউত্তম হবে। তাছাড়া আপনার ক্যামেরা ভালো ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেনা এবং বেশি ফ্রেম ক্যাপচার হবে না।

আবার অনেকে তাদের ফোনের সকল অ্যাপস মেমোরি কার্ডে মুভ করে ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে কমপক্ষে একটি ক্লাস ১০ মেমোরি কার্ড হওয়া খুব প্রয়োজনীয়। কেনোনা আপনি যদি আপনার অ্যাপস এর ডাটা গুলো এসডি কার্ডে মুভ করে দেন কিন্তু আপনার কার্ডের স্পীড স্লো হয় তবে অ্যাপ রান করার সময় অনেক বেশি লোডিং টাইম নেবে এবং অ্যাপ হাংগ করতে পারে। আর পরে আপনি আপনার ফোনের দোষ দিয়ে বলবেন যে আমার ফোনে এই গেম চলে না, বার বার ক্রাস করে ইত্যাদি। কিন্তু এটি আপনার ফোনের সমস্যা মোটেও নয়। এর মানে আপনি যে মেমোরি কার্ড ব্যবহার করেছেন তার স্পীড অনেক কম।

মুলকথা 

এতক্ষণে আপনি নিশ্চয় জেনে গেছেন যে কোন মেমোরি কার্ডটি আপনার জন্য প্রযোজ্য। এখন আপনি নিজেই চিন্তা করুন যে আপনি শুধু ডাটা স্টোর করবেন না এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং করবেন না ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করবেন। এবং সেই অনুসারে আপনার কার্ডটি পছন্দ করুন। দেখুন প্রয়োজন ছাড়া অঝথা ক্লাস ১০ বা ইউএইচএস মানের এসডি কার্ড কেনার কোন প্রয়োজন নেই। 
আপনার অঝথা টাকা নষ্ট হবে। আশা করি আজকের এই টিউন টির মাধ্যমে আপনি অনেক উপকৃত হবেন এবং এসডি কার্ড কেনার সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। শুধু নিজে একাএকা জানলে তো আর হবে না, তাই যতো বেশি পারেন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন। … 
আপনি কোন মেমোরি কার্ডটি কিনবেন বলে ঠিক করলেন?
কমেন্ট করে জানাবেন।
Read More

Tuesday, February 20, 2018

কিভাবে ইমো নাম্বার বের করবেন। আসুন জেনে নেই।

আমাদের ইমো অনেকজনের ইমো আইডি আছে।
কিন্তু আমরা অনেকের নাম্বার জানি না।
আজ দেখাবো কিভাবে নাম্বার বের করবেন।
imo number view

প্রথমে আপনি ইমোতে যাবেন
তারপর যার নাম্বার টা বের করতে চান।
তার ইমো আইডি তে একটা মেসেজ দিন।
যেটা ইচ্ছে লিখে যাতে মেসেজ এর উওর দেয়।
মেসেজ করার পর তারপর ইমো আইডি টা ডিলিট করে দিন।
যখন মেসেজ এর উওর টা
দিবে।
তখন সাথে নাম্বার হ আসবে।।।

আপনাদের সুবিদার জন্য ভিডিও দিলাম।
দেখে নিন
https://youtu.be/HEdsNgUdlKg

যদি উপরের লিংক কাজ না করে
নিচের লেখাতে ক্লিক করো।


আমি শিখে যাবেন। কেমন ইমোর নাম্বার বের করতে হয়।।।


এখন যদি মেসেজ এর উওর না দেয়
তাহলে কি করবেন।
আপনি ত ইমো টা হারাবেন।।।
তাহলে চলুন দেখে আসি সমাধান

কিভাবে ইমো আইডি টা ফিরে পাবেন।
আপনি সেই ইমো আইডি টাকে গ্রুপ এ অথবা
নিজে আলাদা চ্যাট গ্রুপ খুলে।
এড করে রাখেন।।।

পরে আবার এড করে নিয়েন।
বুঝতে সমস্যা হলে জানাবেন।
Read More