Wednesday, February 21, 2018

বার কোড কি? বার কোডের সাহায্যে জেনে নিন পণ্য আসল নাকি নকল

বার কোড কি???


বার কোড হল
কোনো লেখাকে কোডে রুপান্তর করা আমার
চিপস,সাবান ও বিভিন্ন ধরনের পণ্যের পেছনে এসব
কোড দেখতে পাই যা আমরা বুঝব না কিন্তু এই
সফট্ওয়্যারটি সেগুলো বুঝবে সেখানে কি লেখা এই
সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনি গোপন পত্র পাঠাতে
পারবেন।

তাহলে বুঝতেই পারছেন।
বার কোড কি। 
এন্ড কোথায় থাকে, 
বার কোড চ্যাক করবেন কেমনে
মোবাইল দিয়ে চলুন দেখে আসি কিভাবে করবেন।

প্রথমে প্লে ষ্টুর এ যান।
সার্চ দিন QR Barcode Reader
তারপর সফটওয়ার টা ডাউনলোড করে নিন

কোনো পণ্যের বার কোড চ্যাক করতে হলে
পণ্যের বার কোড এর কাছে বার কোড টা ওপেন করলেই দেখবেন।
পণ্যের  বিষয়ে আপনাকে সব জানিয়ে দিয়েছে
।।।

ডাউনলোড লিংক দিলাম।
ক্লিক করো এইখানে

Read More

মেমোরি কেনার আগে জেনে নিন। কোন মেমোরি কার্ড টা আপনার প্রয়োজন।

মেমোরি কেনার আগে জেনে দেওয়া দরকার। একটা মেমোরি কার্ড কিনতে
৪০০ থেকে ২০০০ টাকা লাগে।



আমরা যেটাকে এসডি কার্ড বা মাইক্রো এসডি বলে চিনি এটি সাধারণত ৩ টি সাইজে পাওয়া যায়। 
একটি হলো ফুল সাইজের বড় এসডি কার্ড। একটি হলো ছোট এসডি কার্ড, যেটা আমরা আমাদের স্মার্টফোনে ব্যবহার করি এবং আরেকটি হলো মিনি এসডি কার্ড যেটি ২-৩ বছর আগে আমরা ব্যবহার করতাম। 

এখন এই কার্ড গুলো মোট তিন ক্যাটাগরিতে আসে। একটি হলো “এসডি” একটি হলো “এসডি এইচসি” এবং আরেকটি হলো “এসডি এক্সসি”। একটি সাধারন মেমোরি কার্ড যেটিকে আমরা মাইক্রো এসডি বলি এটি সাধারনত ৪ জিবি পর্যন্ত হয়ে থাকে। 

৪ জিবির উপরে মাইক্রো এসডি হওয়া সম্ভব ছিল না। 

তাই একটি নতুন প্রযুক্তি আনা হয়, যার নাম দেওয়া হয় এসডি এইচসি। পূর্ণ অর্থে যাকে বলা হয় এসডি হাই-ক্যাপাসিটি। এখন এই এসডি এইচসি প্রযুক্তির সাহায্যে ৪ জিবি থেকে ৩২ জিবি পর্যন্ত কার্ড বানানো সম্ভব ছিল। 

কিন্তু ৩২ জিবি এর পরে আমাদের যখন আরো বড় কার্ড বানানোর প্রয়োজন পড়লো তখন আরো নতুন এক প্রযুক্তির উদ্ভবন হলো, তা হলো এসডি এক্সসি। মাইক্রো এসডি এক্সসি এর সাহায্যে আমরা বর্তমানে ৩২ জিবি থেকে শুরু করে ২ টিবি পর্যন্ত মেমোরি কার্ড বানাতে পারি। যদিও এখনো পর্যন্ত ২ টিবি কার্ড পাওয়া যায় না।
তো এতো ছিল সাইজ অনুসারে এদের বিভিন্ন ক্যাটাগরির কথা। কিন্তু আপনার জন্য কোন কার্ডটি সর্ব উত্তম হবে তা জানার জন্য আপনাকে এর স্পীড এর ক্যাটাগরি সম্পর্কেও জানতে হবে। স্পীড এর দিক থেকে মেমোরি কার্ড গুলোকে মোট ৬ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এরা যথাক্রমে ক্লাস ২, ক্লাস ৪, ক্লাস ৬, ক্লাস ১০, ইউএইচএস ১ এবং ইউএইচএস ৩। এখন চলুন এসব নিয়ে হালকা আলোচনা করা যাক।
 এসডি কার্ডে এর ক্লাস স্পীড রেট গোল করে নাম্বারিং করা থাকে। কার্ড স্পীড রেটিং যতো বেশি থাকে এর মানে হলো কার্ডটি ততো স্পীডে কোন ফাইল রাইট করতে পারে। যেমন একটি ক্লাস ৬ এর কার্ড ৬ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড স্পীড সমর্থন করতে পারে, যদি আপনি সেখানে কোন ফাইল ঢোকান তখন। এমনিভাবে ক্লাস ১০ মেমোরি কার্ড ১০ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড স্পীড সমর্থন করতে পারে। কিন্তু একটি ইউএইচএস মানের কার্ডে যাকে আমরা আলট্রা হাই স্পীড ও বলে থাকি এতে যে ইউএইচএস ১ এবং ইউএইচএস ৩ থাকে এর স্পীড ৩২০ মেগাবাইটস পার সেকেন্ড পর্যন্ত যেতে পারে।

কোনটা আপনি নিবেন। আপনার জন্য কোন মেমোরি টা প্রয়োজন। দেখে নিন।

দেখুন মেমোরি কার্ড নির্বাচন করা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার ব্যবহারের উপর। এখানে আমি বিভিন্ন ব্যবহার অনুসারে বিভিন্ন কার্ড কেনার উপদেশ দেবো। আশা করি আপনার চাহিদা মেটাতে পারবো। এখন চলুন আলোচনা করি কোন কার্ডটি আপনার কেনা উচিৎ এবং কোনটি কেনার প্রয়োজন নেই। দেখুন আপনি যদি একটি কার্ড ব্যবহার করতে চান কেবল ডাটা স্টোর করার জন্য। যেমন ধরুন মুভিজ, সং বা ফটোস স্টোর করার জন্য। তবে আপনি ক্লাস ৪ থেকে এর উপরের যেকোনো কার্ড কিনতে পারেন। এতে আপনার কোন অসুবিধা হবে না। আমি বলবো ডাটা স্টোর করার জন্য ক্লাস ৪ কার্ড নিয়ে নিন এবং মুভি বা সং স্টোর করুন এতে প্লে করতে বিন্দু মাত্র সমস্যা হবে না। এবং অনেক কমদামে অনেক বেশি স্টোরেজ পেয়ে যেতে পারেন, ডাটা স্টোর করার জন্য।
এখন যদি আপনার ফোনে আপনি এইচডি রেকর্ডিং করতে চান এবং সেই রেকর্ডিং কার্ডে সেভ করতে চান তবে আমার মতে আপনার কমপক্ষে একটি ক্লাস ৬ এর মেমোরি কার্ড কেনা উচিৎ। এইচডি রেকর্ডিং যদি আপনি একটি ক্লাস ৪ এর কার্ডে করেন তবে আপনার কার্ড আপনার করা ভিডিও রেকর্ডিং এর সেভিং স্পীডকে সমর্থন করতে পারবেনা। ফলে রেকর্ডিং করার সময় অনেক ফ্রেম সেভ হওয়া থেকে মিস হয়ে যেতে পারে। ফলে ভিডিওটি প্লে করার সময় আটকে আটকে যেতে পারে বা ভিডিও এবং সাউন্ড আগে পিছে হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় হয়তো এরকম সমস্যাই অনেকেই পরে থাকেন। তাই আমি বলবো এইচডি মানের ভিডিও রেকর্ডিং করার জন্য সর্বনিম্ন ক্লাস ৬ কার্ড ব্যবহার করা উচিৎ।
এখন যদি আপনি ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করতে চান এবং সাথে সাথে আপনি যদি ফটোও ক্যাপচার করতে চান তবে আমার উপদেশ অনুসারে আপনার কমপক্ষে একটি ইউএইচএস ১ মেমোরি কার্ড কেনা উচিৎ। আপনি যদি ক্লাস ১০ বা ক্লাস ৬ দিয়ে ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করতে চান তবে তা ভালো হবে না এবং পরে আপনি বলবেন যে আপনার ফোনে ভালো ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং হয় না। আসলে এতে আপনার ফোনের কোন সমস্যা নাই। বরং ইউএইচএস কার্ড না থাকায় রেকর্ডিং সমস্যা হতে পারে।
স্মার্টফোনের পাশাপাশি ক্যামেরাতে যদি আপনি এসডি কার্ড ব্যবহার করতে চান তবে এখানে একই নিয়ম। আপনি যদি আপনার ডিএসএলআর দিয়ে বা আপনার সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে সাধারন ছবি ক্যাপচার করতে চান তবে ক্লাস ৬ অথবা ক্লাস ১০ এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি রও ইমেজ তোলার কথা ভাবেন কিংবা ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করার কথা ভাবেন তবে কমপক্ষে ইউএইচএস ১ কার্ড হওয়া খুব জরুরী। যদি কিনতে পারেন তবে ইউএইচএস ৩ কিনলে সর্বউত্তম হবে। তাছাড়া আপনার ক্যামেরা ভালো ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারবেনা এবং বেশি ফ্রেম ক্যাপচার হবে না।

আবার অনেকে তাদের ফোনের সকল অ্যাপস মেমোরি কার্ডে মুভ করে ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে কমপক্ষে একটি ক্লাস ১০ মেমোরি কার্ড হওয়া খুব প্রয়োজনীয়। কেনোনা আপনি যদি আপনার অ্যাপস এর ডাটা গুলো এসডি কার্ডে মুভ করে দেন কিন্তু আপনার কার্ডের স্পীড স্লো হয় তবে অ্যাপ রান করার সময় অনেক বেশি লোডিং টাইম নেবে এবং অ্যাপ হাংগ করতে পারে। আর পরে আপনি আপনার ফোনের দোষ দিয়ে বলবেন যে আমার ফোনে এই গেম চলে না, বার বার ক্রাস করে ইত্যাদি। কিন্তু এটি আপনার ফোনের সমস্যা মোটেও নয়। এর মানে আপনি যে মেমোরি কার্ড ব্যবহার করেছেন তার স্পীড অনেক কম।

মুলকথা 

এতক্ষণে আপনি নিশ্চয় জেনে গেছেন যে কোন মেমোরি কার্ডটি আপনার জন্য প্রযোজ্য। এখন আপনি নিজেই চিন্তা করুন যে আপনি শুধু ডাটা স্টোর করবেন না এইচডি ভিডিও রেকর্ডিং করবেন না ৪কে ভিডিও রেকর্ডিং করবেন। এবং সেই অনুসারে আপনার কার্ডটি পছন্দ করুন। দেখুন প্রয়োজন ছাড়া অঝথা ক্লাস ১০ বা ইউএইচএস মানের এসডি কার্ড কেনার কোন প্রয়োজন নেই। 
আপনার অঝথা টাকা নষ্ট হবে। আশা করি আজকের এই টিউন টির মাধ্যমে আপনি অনেক উপকৃত হবেন এবং এসডি কার্ড কেনার সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। শুধু নিজে একাএকা জানলে তো আর হবে না, তাই যতো বেশি পারেন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন। … 
আপনি কোন মেমোরি কার্ডটি কিনবেন বলে ঠিক করলেন?
কমেন্ট করে জানাবেন।
Read More

Tuesday, February 20, 2018

কিভাবে ইমো নাম্বার বের করবেন। আসুন জেনে নেই।

আমাদের ইমো অনেকজনের ইমো আইডি আছে।
কিন্তু আমরা অনেকের নাম্বার জানি না।
আজ দেখাবো কিভাবে নাম্বার বের করবেন।
imo number view

প্রথমে আপনি ইমোতে যাবেন
তারপর যার নাম্বার টা বের করতে চান।
তার ইমো আইডি তে একটা মেসেজ দিন।
যেটা ইচ্ছে লিখে যাতে মেসেজ এর উওর দেয়।
মেসেজ করার পর তারপর ইমো আইডি টা ডিলিট করে দিন।
যখন মেসেজ এর উওর টা
দিবে।
তখন সাথে নাম্বার হ আসবে।।।

আপনাদের সুবিদার জন্য ভিডিও দিলাম।
দেখে নিন
https://youtu.be/HEdsNgUdlKg

যদি উপরের লিংক কাজ না করে
নিচের লেখাতে ক্লিক করো।


আমি শিখে যাবেন। কেমন ইমোর নাম্বার বের করতে হয়।।।


এখন যদি মেসেজ এর উওর না দেয়
তাহলে কি করবেন।
আপনি ত ইমো টা হারাবেন।।।
তাহলে চলুন দেখে আসি সমাধান

কিভাবে ইমো আইডি টা ফিরে পাবেন।
আপনি সেই ইমো আইডি টাকে গ্রুপ এ অথবা
নিজে আলাদা চ্যাট গ্রুপ খুলে।
এড করে রাখেন।।।

পরে আবার এড করে নিয়েন।
বুঝতে সমস্যা হলে জানাবেন।
Read More

Monday, February 19, 2018

ব্লক করবেন কিভাবে অন্যজনের নাম্বার। কি ভাবে ব্লক করতে হয়।

আমরা আজ শিখবো কিভাবে
মোবাইল নাম্বার ব্লক করতে হয়
যাতে কেও আমাদের বিরক্ত করতে না পারে।
আমি Oppo a37f দিয়ে দেখাইছি।
প্রথমে সেটিং এ যান

তারপর
এইখান থেকে Call এ যান।।।

তারপর এমন আসবে।
এখান থেকে Blacklist থেকে
যাকে ইচ্ছে ব্লক করতে পারবেন।
সেইখানে নাম্বার এড করলেই হবে।।।।

।।


যদি আপনাদের মোবাইলে এই অপশন টা
না থাকে তাহলে

প্লে ষ্টোর থেকে
ব্লক লিস্ট সফটওয়ার টা নামিয়ে নিবেন।
Read More

Sunday, February 18, 2018

প্রিয়া প্রকাশের ঝড় তোলা ভিডিও - priya prakash info - কে সে প্রিয়া প্রকাশ

প্রিয়া প্রকাশ কে আসুন জেনে নেই।
নাম : প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিয়ার
জম্ম : কেরালা, ভারত
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বিমলা কলেজ
পেশা : অভিনেত্রী
কাযর্কাল : ২০১৮ 
পিতামাতা : প্রকাশ ওয়ারিয়ার (বাবা)
                   পৃথা প্রকাশ ওয়ারিয়ার (মা)

প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিয়ার এর ডাক নাম রিয়া। তাঁর জন্ম জন্ম কেরারার ত্রিচুরে। তিনি বিমলা কলেজে প্রথম বর্ষে অধ্যায়নরত।

প্রিয়া প্রকাশ ওয়ারিয়ার পেশা জীবনের শুরুটা মডেলিং দিয়ে। মডেলিং করেছেন, হেঁটেছেন র‌্যাম্প এও। তবে ২০১৮ সালে ওমর লুলু পরিচালিত মালায়ালাম চলচিত্র ওরু আদার লাভ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি আলোচনায় আসেন।

 এটি তাঁর অভিনিত প্রথম চলচ্চিত্র।

সিনেমার ২৯ সেকেন্ড এর একটি দৃশ্য ইন্টারনেট এ ছড়িয়ে পড়লে সেই ভিডিও বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে এবং তিনি বিশ্ববাসির কাছে পরিচিত হয়ে যান অল্প সময়েই।

সূত্র: উইকিপিডিয়া 

Priya prakash


priya prakash



প্রিয়া প্রকাশ এর
জ্বর তোলা ভিডিও দেখে নিন।

Read More

মোবাইল এর ফ্রন্ট চেঞ্জ করবেন কিভাবে - যারা জানেনা শুধু তাদের জন্য। স্টাইলিশ লেখা।

আজ থেকে আপনার ফোনের লেখা স্টাইলিশ হয়ে যাবে।
যাইহুক
তাহলে শুরু করি।।।
আপনারা স্কীনসট গুলো ফলো করুন।।।

প্রথমে সেটিং এ যান।
না বুঝলে স্কীনসট দেখুন।
তারপর ডিভাইস এ যাও।
তারপর ফন্ড এ।

স্টাইল ফন্ট

এই খানে থেকে ফন্ট সিলেট করে নিন
yes ক্লিক করুন 
হয়ে গেলো আপনার ফোনে স্টাইলিশ ফন্ড।
কারো মোবাইলে যদি না থাকে এই অপশন টা।
তাহলে Play store থেকে
Stylish Font
নামে অনেক সফটওয়ার আছে
ভালো সফটওয়্যার দেখে একটা নামিয়ে নিবেন।

Read More

Saturday, February 17, 2018

HSC পরীক্ষাথীরা পড়ে দেখো। কাজে না লাগলেও লস হবেনা------ (এইচ.এস.সি পরীক্ষা-২০১৮)

HSC পরীক্ষাথীরা পড়ে দেখো।
কাজে না লাগলেও লস হবেনা------


(এইচ.এস.সি পরীক্ষা-২০১৮)

শুরু হতে আর খুব বেশি দেরি নেই।সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এপ্রিল এর ২ তারিখ থেকেই তোমাদের বসতে হবে মেধা যাচাইয়ের খেলায়।
রুটিন দেখে যা মনে হলো তাতে পরীক্ষার সময় বেশ চাপে রাখারই একটা কৌশল।

তারপরও সাইন্সের জন্য রুটিনটা আমার কাছে সুবিধাজনক মনে হয়নি।কিন্তু কিছু করার নেই,কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মানতেই হবে।এই মুহূর্তে রুটিন নিয়ে ভেবে আর কর্তৃপক্ষকে গালি দিয়ে সময় নষ্ট করার বা মন খারাপ করে বসে থাকার কোনো মানেই হয়না।
সবার জন্যই যেহেতু একই রুটিন এবং একই প্রশ্নপত্রেই সবাই পরীক্ষা দিবে সো সবাই খারাপ করলে তুমিও করবে, আর সবাই ভালো করলে তুমিও ভালো করবে।
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় প্রশ্ন ফাঁস।

এস.এস.সির প্রশ্নও পুরোদমে ফাঁস হয়েই চলেছে।সবদিক বিবেচনা করে আমি এইটুকু বলতে পারি যে এইচ.এস.সির প্রশ্ন এবার আউট হবেনা।সরকারের দেয়ালে পীঠ ঠেকে গেছে।এবার একটা ব্যবস্থা বের হবেই।এই বিষয়ে আমি লিখিত গ্যারান্টি দিবার মত কেউ নই তবে আমি ৯৯% সিউর।সরকারের ভাবমূর্তি যথেষ্ট খুন্ন হয়েছে, আর তারা এটা চলতে দিতে পারেনা।ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকেও কিছু নির্দেশনা এসেছে।


যাইহোক শুধু এইটুকু বলতে চাই প্রশ্ন নিয়ে জি.পি.এ -৫ পেলে, কিন্তু কোনো পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পেলেনা তখন সম্মানটা কোথায় যাবে ভেবে দেখো।দুর্নীতি করে একাডেমীক রেজাল্ট বানানো যায় ঠিকই কিন্তু যায়গামত গিয়ে ঠিকই ঠেকতে হয়।কারন সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন উনি সবই বিচার করছেন।সৎভাবে বাঁচ, নিশ্চয় সুখী হবে।
আমি কোনো শিক্ষক নই।আমিও তোমাদের মতই ছাত্র।

শুধু এই ধাপগুলো পেরিয়ে এসেছি তাই অভিজ্ঞতাগুলো বর্ননা করি।লিখতে ভালোলাগে তাই লিখি।আমার ডিটেইলস্ প্রোফাইলেই দেয়া আছে।

ভালো লাগলে শুধু আমার সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করে দোয়া করবে। তাতেই আমার লিখাগুলো স্বার্থকতা পাবে।


যাইহোক আবার মূল কথায় আসি।সময় খুব বেশি নাই বলে যে সবসময় পড়বে তেমনটা কিন্তু কোনোভাবেই নয়।অনেক গার্ডিয়ান এইসময় খুব প্রেশার ক্রিয়েট করেন।কিন্তু সেটা সত্যিই অনেক অমানবিক।আমার যখন ভালোলাগত তখন পড়তাম।বাবা -মা সবসময়ই খেয়াল রাখতেন বাট অস্বাভাবিক কিছু না করলে বকা দিতেননা।মনকে ফ্রেস রাখার জন্য যা কিছু করার দরকার তাই করবে।সারাদিন বইনিয়ে পড়ে থাকায় কোনো স্বার্থকতা নেই।

সর্বোচ্চ মনোযোগ দিয়ে ডেইলি ১০ টা ঘন্টা পড়ো দেখবে খুব হালকা লাগছে।পরীক্ষা নিয়ে বেশি চাপ নিলে বা টেনশন করলে পরীক্ষায় নিশ্চিত খারাপ করবে কথাটা লিখে রাখো।এইসময় শরীরটাকেও পুরো যত্নের সাথে রাখো।শরীর খারাপ হতেই পারে সেটা নিয়ে টেনশনের কিছু নাই বাট নিজের দোষে যেনো না হয় সেদিকে খেয়াল রাখো।
এই মুহূর্তে সবকিছু পড়ার আর দরকার নাই।

স্যাররা যেগুলা মোস্ট ইম্পর্টেন্ট বলছেন এবং যেগুলা বার বার বিভিন্ন বোর্ডে এসেছে সেগুলাই পড়ো।প্রশ্ন যেহেতু সারাদেশে একই হবে সো প্রতিটা বোর্ডের ভালোভালো কলেজের টেস্টের প্রশ্নগুলো দেখে যাও।ম্যাথ শুধুমাত্র বেশিবার বোর্ডে আসাগুলো ছাড়া এক্সট্রা কিচ্ছু করার দরকার নাই।মেইড ইজি,টেস্ট পেপার ফলো করো, তবে টেক্সট বই কোনোভাবেই ছাড়বেনা।

স্বর্নালী সময় পার করছো,কথাটা ভুলে যেওনা।অনলাইন থেকে যতটা পারো দুরে থাকো।বি.এফ/জি.এফ থাকলে ভুলে যাও।আজ মুখে যতই ভালোবাসি বলুক রেজাল্ট খারাপ করলে বা কোনো পাবলিকে চান্স না পেলে তোমাকে নিশ্চিত ছেড়ে চলে যাবে।আমি বল্লাম মিলিয়ে নিও।আগে লাইফটা গুছিয়ে নাও, সবার ভালোবাসা পাবে।ফ্যামিলি, আত্মীয়-স্বজন
সবাই অনেক ভালোবাসবে।

একটু কষ্ট করো এই ৫/৬ টা মাস, দেখবে অনেক স্টাবলিস্ট ছেলে/মেয়ে ওয়াইট করছে।সুন্দর চেহারা কোনোই কাজে আসবেনা,যদিনা থাকে যোগ্যতা।এখন কারো কটু কথায় কান দিয়ে সময় নষ্ট করার দরকার নেই, সামনে তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিবার অনেক সুযোগ।


হতাশা নয়,স্বপ্ন নিয়ে বাঁচো।স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রুপ দিতে চেষ্টা চালিয়ে যাও।একবারের ব্যর্থতায় থেমে যেওনা।অনেক তারকা তোমাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।যেতে ইচ্ছে করেনা কি তাদের দলে??????
অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা রইলো তোমাদের জন্য......

গুরুজনদের সম্মান করে, সৃষ্টকর্তার উপর বিশ্বাস রেখে এগিয়ে যাও,সফল তুমি হবেই।



যাইহুক ভালো লাগলে শেয়ার করবে
ফেইজবুকে শেয়ার করতে,  নিচে F লেখাতে
ক্লিক করলেই হবে।

আমার ফেইজবুক আইডি কারো প্রয়োজন হলে ইনবক্স
করতে পারো।


Read More

এইচ এস সি ইংরেজি ১ম পত্র। English Suggestion 2018

 সবার জন্য রইল। সাজেশন ১।।।। 



সাজেশন ২



আশা করি কাজে আসবে।

Read More

HSC English 2nd Paper suggestion 2018


HSC English 2nd Paper suggestion

এক্ষেত্রে আমরা জানি Writing test এ মোট ৪০ নম্বর বরাদ্দ থাকে। নিম্নে সেগুলো উল্লেখ করা হলো-

ITEM
Marks
1.    E-mail/ Application
8
2.    Report Writing
8
3.    Paragraph
10
4.   Composition
14
TOTAL
40

সাজেশন দেওয়া হলো।

-EMAIL & APPLICATION-

1. Seat in the college hostel.
2. Seeking permission for a study tour.
3. Setting up a computer lab.
4. Admission procedure for overseas students. [email]
5. Admission in a college on TC.
6. Reply to your brother on information about creative questions. [email]
7. Reply to an invitation email. [email]
8. Reply on providing internet facilities. [email]
9. Not to allow any student or teacher to use cell phone in the classroom.
10. Setting up an English debating club.
11. Setting up/ Providing multimedia classroom.
12. Increasing library facilities and providing WIFI in the college campus.
13. To a railway clerk to reserve a seat. [email]
14. Congratulating on brilliant success. [email]
15. To friend wishing him happiness in the New Year. [email]

-REPORTS-

1. A report on a cultural week.
2. A report on food adulteration. 
3. A report on causes of students' failures in English.
4. A report on a devastating fire accident in a garment factory.
5. A report on the impact of Facebook on young generation.
6. A report on the celebration of Victory Day.
7. A report on price hike/ the rising of essential commodities.
8. A report on annual prize giving ceremony.
9. A report on devastating consequences of drug addiction.
10. A report on traffic jam.


-PARAGRAPHS-

1. Importance of learning English
2. Child labor
3. Uses of Internet
4. Mobile phone
5. Book fair
6. College library
7. Deforestation
8. Climate change
9. Gender discrimination
10. Importance of Education
11. Traffic jam
12. Impact of Facebook


-COMPOSITIONS-

1. Causes and impact of climate change
2. Women's contribution to the development of our country
3. Population problem
4. Unemployment problem
5. Female education in Bangladesh
6. The most memorable day of your life
7. Childhood memories
8. First day at college
9. Duties of Students
10. Game you like most
11. Importance of reading newspaper
12. Student and social services
13. Wonders of modern science
14. Computer/ Usefulness of Computer
15. The uses and abuses of internet
16. Advantages and disadvantages of city life
17. Information and communication technology
Read More