Saturday, February 17, 2018

HSC এক্সাম সাজেশন - ICT সাজেশন।

ICT সাজেশন







Read More

Friday, February 16, 2018

সকল সিমের প্রয়োজনীয় কোড - গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, এয়ারটেল, সিটিসেল এবং টেলিটক সব সকল কোড।

সকল সিমের ইউএসএসডি (USSD) কোড সমূহ জেনে নিন...?




ভুলে যাওয়া মোবাইল নাম্বার বাহির করার নিয়মঃ




🔰গ্রামীণফোনঃ *2#
🔰রবিঃ *140*2*4#
🔰বাংলালিঙ্কঃ *511#
🔰টেলিটকঃ *551#
🔰এয়ারটেলঃ *121*6*3#

ইমারজেন্সী ব্যালেন্স কোডঃ --


🔰গ্রামীণফোনঃ *1010*1#
🔰রবিঃ *8811*1#
🔰বাংলালিঙ্কঃ *874#
🔰টেলিটকঃ *1122#
🔰এয়ারটেলঃ *141*10#

ইন্টারনেট ব্যালেন্স কোডঃ--


🔰গ্রামীণফোনঃ *566*10#, *566*13# , *567#
🔰রবিঃ *8444*88#, *222*81#
🔰বাংলালিঙ্কঃ*124*5#, *222*3#
🔰টেলিটকঃ *152#
🔰এয়ারটেলঃ *778*39#, *778*4#


মোবাইল ব্যালেন্স কোডঃ--


🔰গ্রামীণফোনঃ *566#
🔰রবিঃ *222#
🔰বাংলালিঙ্কঃ *124#
🔰টেলিটকঃ *152#
🔰এয়ারটেলঃ *778#
🔰আউটসাইড নলেজ

প্যাকেজ চেক কোডঃ--



🔰গ্রামীণফোনঃ *111*7*2#
🔰রবিঃ *140*14#
🔰বাংলালিঙ্কঃ *125#
🔰টেলিটকঃ unknown
🔰এয়ারটেলঃ *121*8#
🔰আউটসাইড নলেজ

চেক অফার কোডঃ--

🔰গ্রামীণফোনঃ *444*1*2#
🔰রবিঃ *999#
🔰বাংলালিঙ্কঃ *7323#
🔰টেলিটকঃ unknown
🔰এয়ারটেলঃ *222*1#

কাস্টমার কেয়ার নাম্বারঃ--



🔰গ্রামীণফোনঃ 121, 01711594594
🔰রবিঃ 123, 88 01819 400400
🔰বাংলালিঙ্কঃ 111
🔰টেলিটকঃ 121, 01500121121-9
🔰এয়ারটেলঃ 786, 016 78600786

🔴 পোষ্টটি শেয়ার করে না রাখলে আর খুঁজে পাবেন না। আর আউটসাইড নলেজ টিমকে ধন্যবাদ জানাতে T=(Thanks) লিখে কমেন্ট করুন। কেননা আপনাদের একটি ধন্যবাদ আমাদের নিত্যনতুন পোষ্ট লিখতে অনুপ্রাণিত করে।
Read More

HSC Exam রুটিন - এইচ এস সি রুটিন ২০১৮

HSC এক্সাম রুটিন।।।

HSC Exam routine




exam routine




       পরবর্তী ঘোষণা তে রুটিন পরিবর্তন হতে পারে।

আপনার বন্ধুদের জানিয়ে দিন।
ফেইজবুকে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে
নিচে F লেখাতে ক্লিক করো।
.
ভালো লাগলে রুটিন এর পিকচার গুলো
সেইভ করে রেখে দাও।
অথবা শেয়ার করে দাও।

যদি নতুন কিছু জানতে চাও
www.alorvubon.com
এই ঠিকানায় চলে আসো।
ধন্যবাদ সবাইকে

Read More

Wednesday, February 14, 2018

স্ক্রিনশট কিভাবে নিতে হয় দেখে নিন - How to take screnshot

কিভাবে সকল মোবাইলে Screenshot নিতে হয়।
এখনি দেখে নিন স্কীনশট এর নিয়ম।


অ্যান্ড্রয়েড-
বেশি ভাগ মোবাইলে স্কীনশট নেওয়ার
একি নিয়ম।  
Power button & Volume - button
এই দুই টা বাটন একসাথে চাপ দিয়ে ধরলেই
স্কীনশট হয়ে যাবে।
এই নিয়ম টা হচ্ছে  Android Phone এর জন্য।
আইফোন -
প্রথমে আপনার ফোনের হোম বাটন প্লেস করে স্লিপ বা পাওয়ার বাটন প্লেস করুন। সঠিক ভাবে প্রেস করা হলে দেখবেন আপনার স্ক্রিন ফ্ল্যাশ করে উঠবে এবং স্ক্রিনশট নেয়া হয়ে যাবে। এবার গ্যালারী যেয়ে রিসেন্ট ফটোতে গেলেই দেখবেন সেখানে সদ্য তোলা স্ক্রিনশট’টি আছে।

মাইক্রোসফট -
যাদের ফোন উইন্ডোজ ৮.১ দেয়া আছে তারা একই সাথে পাওয়ার এবং ভলিউম আপ বাটান প্রেস করে স্ক্রিনশট নিতে পারবেন।
এবং যাদের ফোন উইন্ডোজ ৮ আছে তারা ঠিক একই সাথে হোম বাটান ও পাওয়ার বাটান প্রেস করে নিতে পারবেন স্ক্রিনশট।

যদি কারো স্কীনশট নিতে সমস্যা হয় জানাবেন।
কমেন্ট করে।

এই পোস্ট টা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে
F লেখাতে ক্লিক করুন।


Read More

Monday, February 12, 2018

ব্রণ দূর করার উপায় - ব্রন থেকে মুক্তি - ঘরোয়া উপায়ে ব্রণের দাগ দূর করা

ব্রণ সমস্যা সমাধানের ১১ টিপস



১. সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মুখমন্ডল
নিয়মিত পরিষ্কার রাখা। দিনে অন্তত
দু’বার ‘ফেসওয়াস’ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন
বিশেষ করে বাইরের ধুলোবালি থেকে
আসার পর ও ঘুমাতে যাবার আগে।
২. যাদের মুখমন্ডল তৈলাক্ত তারা
তৈলবিহীন প্রসাধন সামগ্রী ও লোশন
ব্যবহার করুন।
৩. মুখমন্ডলে ব্রণ হলে তাতে খোঁচাখুঁচি
করা, চাপ দেয়া ও চিমটি কাটা থেকে
বিরত থাকুন কারণ এতে ইনফেকশন হয়ে
স্থায়ী দাগ পড়ে যেতে পারে।
৪. ভিটামিন ও আঁশজাতীয় শাকসবজি
প্রচুর পরিমাণে খাবারের তালিকায়
রাখতে হবে।
৫. অধিক লবণাক্ত খাবার খাওয়া থেকে
বিরত থাকুন।
৬. অতিরিক্ত সূর্যালোকে চলাফেরা
করার সময় ছাতা বা সানস্ক্রীন
ব্যবহার করুন।
৭. যারা শো-বিজে আছেন, তাঁরা বাড়ি
ফিরে মুখের মেকআপ ভাল করে তুলে
ফেলুন।
৮. মানসিক চাপ পরিহার করুন।
চিন্তামুক্ত ও ফুরফুরে জীবনযাপন
করুন।
৯. দৈনিক কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে
হবে এতে শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি
দূর হবে।
১০. চর্বি ও চিনিযুক্ত খাবার কম
খান।
১১. দৈনিক কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানি
পান করতে হবে। পানি দেহ থেকে বর্জ্য
পদার্থ নিঃসরণে সাহায্য করে। এরপরও
যদি ব্রণের প্রকোপ দেখা দেয় তাহলে
চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
আর কালো দাগ দূর করতে, ঐ স্থানে এক টুকরো লেবুর রস নিয়মিত ঘষুন।

ঘরোয়া উপায়


গরম মশলার একটি উপাদান লবঙ্গ। এটি ব্রণ দূর করার পাশাপাশি দূর করে ব্রণের দাগও। ব্রণের উপর লবঙ্গ বাটা ২০ থেকে ২৫ মিনিট লাগিয়ে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের ক্ষত স্থানে দাগ হবে না। সপ্তাহে একবার লবঙ্গ বাটা ত্বকে লাগালে ত্বকে ব্রণ উঠবে না। এছাড়া, চন্দনের গুঁড়ার সঙ্গে লবঙ্গ বাটা লাগালে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়।


----


প্রাকৃতিক মধু একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক। ব্রণের প্রকোপ কমাতে ও দাগ দূর করতে এর জুড়ি নেই। মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন খুব হাল্কা ফেসওয়াশ দিয়ে। ত্বকের জন্য রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করার চাইতে অনেক ভালো প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা। আর ত্বকের কালচে দাগ দূর করতে মধু ব্যবহার করা যায়। প্রতিরাতে তুলার নরম বল নিমপাতা সেদ্ধ পানিতে ভিজিয়ে মুখে লাগাতে হবে। এতে ব্রণ, ক্ষত চিহ্ন, মুখের কালো দাগ দূর হবে।


 ভালো লাগলে ফেইজবুকে বন্ধুদের সাথে
শেয়ার করো।
ফেইজবুকে শেয়ার করতে নিচে F লেখায় ক্লিক করুন।
  
Read More

Sunday, February 11, 2018

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের প্রয়োজনীয় কিছু কোড জানুন - যা আপনার অনেক কাজে আসবে

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের প্রয়োজনীয় কিছু কোড জানুনঃ-

১.রিসেট ফোন- *2767*3855#
২.IMEI জানতে- *#06#
৩.লক স্ট্যাটাস- *#7465625#
৪.ব্যাটারী ও ফোনের তথ্য-
*#*#4636#*#*
৫.FTA এর ভার্সন- *#*#1111#*#*
৬.টাচস্কীন কোড- *#*#2664#*#*
৭.ভাইব্রেট ও ব্যাকলাইট টেষ্ট-
*#*#0842#*#*
৮.হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার ডিটেইলস্-
*#12580*369#
৯.ডায়গনস্টিক কনফিগার- *#9090#
১০.ডাম্প সিস্টেমো মোড- *#9900#
১১.ক্যামেরার তথ্য জানতে-
*#*#34971539#*#*
১২.ফ্যাক্টরী হার্ড রিসেট-
*#*#7780#*#*
১৩.ডাটা ক্যাবল কন্ট্রোল- *#872564#
১৪.জিপিএস টেষ্ট- *#*#1472365#*#*
১৫.ওয়াইফাই ম্যাক এড্রেস-
*#*#232338#*#*
১৬.ব্লুটুথ ডিভাইস ইনফো-
*#*#232337#*#*
১৭.র্যামের ভার্সন- *#*#3264#*#*
১৮.টাচস্কীন ভার্সন- *#*#2663#*#*
১৯.ডিসপ্লে টেষ্ট- *#*#0#*#*
২০.প্যাকেট লুফ টেষ্ট- *#*#0283#*#*

আপনার বন্ধুদের সাথে ফেইজবুকে শেয়ার করতে
নিচে F লেখাতে ক্লিক করো।
Read More

সুন্দর ও ঘন দাড়ি গজানোর কিছু ঘরোয়া টিপস



সুন্দর ও ঘন দাড়ি গজানোর কিছু ঘরোয়া টিপসসুন্দর ও ঘন দাড়ি গজানোর কিছু ঘরোয়া টিপস জেনে নিন আমাদের এখান থেকে। ঘন দাড়ি গজানোর জন্য নিচের নিয়ম গুলো মেনে চললে খুব কম সময়ের মধ্যে আপনি পাবেন ঘন ও লম্বা দাড়ি।
অনেক পুরুষই দাড়ি রাখতে ভালোবাসেন। দাড়ি-গোঁফকে গর্বের বিষয়ও মনে করেন অনেকে। তাই হয়তো ‘দ্রুত কীভাবে দাড়ি বড় করা যায়’এটি গুগল সার্চের জনপ্রিয় বিষয়। 

১. আমলকীর তেল দ্রুত দাড়ি গজাতে সাহায্য করে। ১৫ থেকে ২০ মিনিট আমলকীর তেল দিয়ে মুখ ম্যাসাজ করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
২. দিন দুবার মৃদু ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুতে হবে। মুখ ধোয়ার সময় হালকা গরম পানি ব্যবহার করুন। পরিষ্কার ত্বক দাড়ির বৃদ্ধিকে বাড়িয়ে দেবে।
৩. ইউক্যালিপটাস দাড়ি বড় করতে সাহায্য করে। ইউক্যালিপটাস সমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করুন।
৪. দাড়ি ভালোভাবে এবং দ্রুত গজানোর জন্য কিন্তু ভালোভাবে ঘুম হওয়া জরুরি। এটি ক্ষতিগ্রস্ত কোষকে পুনর্গঠনে সাহায্য করে।

Read More

Saturday, February 10, 2018

এখনি শিখে নিন বিভিন্ন ছবির সাইজ।

Resize picture at any size (Stamp, Passport, 3R, 4R) by photoshop


বিভিন্ন ছবির মাপ সমূহঃ-


Stamp ছবির সাইজ H 1 in X  w 0.8 in
Passport ছবির সাইজ H 2 in X  w 1.6 in
3R ছবির সাইজ 3.5″ × 5″
4R ছবির সাইজ  4″ × 6″
5R ছবির সাইজ  5″ × 7″
6R ছবির সাইজ  6″ × 8″
8R ছবির সাইজ  8″ × 10″
10R ছবির সাইজ  10″ × 12″
12R ছবির সাইজ 12″ × 16″


ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করো।
ফেইজবুকে শেয়ার করতে।
নিচে F লেখাতে ক্লিক করে শেয়ার করো
ফেইজবুকে।


Read More

Tuesday, February 6, 2018

ক্যামেরা কেনার কথা ভাবছেন - Dslr ক্যামেরা কিনবেন। তার আগে এই পোস্ট টা দেখে নিন।

ভার্চুয়াল জগতে প্রকাশিত হবার মাধ্যম ছাড়াও আরও নানা কারণে ইদানীং ফটোগ্রাফির প্রতি মানুষের বিপুল আগ্রহ তৈরি হয়েছে। আধুনিকতার আদলে ক্যামেরা যন্ত্রটিও হয়ে পড়েছে অনেক সহজলভ্য.. সস্তা। ডিএসএলআর হচ্ছে এ যাবৎকালের সর্বাধুনিক প্রযৌক্তিক গুণ সম্পন্ন ক্যমেরা যার ভিউফাইন্ডারে সবচেয়ে সঠিক ছবি ধরার নিশ্চয়তা পাওয়া যায় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী এর লেন্স পরিবর্তন করা যায়। তো, ডিএসএলআর কেনার আগে জেনে নিন ক্যামেরা নির্বাচন সম্পর্কে দশটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।
১. ডিএসএলআর ক্যামেরা কিনতে আগ্রহীদের জন্য সবচেয়ে জরুরী বক্তব্যটি হলো, কেনার আগে অবশ্যই ভেবে নিন আপনার আসলেই ডিএসএলআর ক্যামেরা দরকার কিনা।ভালো ছবি তোলার জন্য বাজারে অনেক ভালো মানের পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরা আছে, যার অটো মুড ব্যবহার করে অনেক সহজে চমৎকার ছবি তোলা সম্ভব। ডিএসএলআর তাদেরই প্রয়োজন, যাদের কেবল ছবি তোলা নয় বরং ছবি তোলা শেখার প্রতি আগ্রহ আছে।
২. এবার যদি ডিএসএলআর কিনতেই হয় তবে সবচেয়ে প্রচলিত ব্র্যান্ডগুলোর দিকেই বেশি মনোযোগ দিন। এ সময়ের ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে ক্যানন নিকন শনিদেব  ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এতে পরবর্তীতে লেন্স বা ক্যামেরা সংশ্লিষ্ট আনুষাঙ্গিক যন্ত্রাংশগুলো পাওয়া সহজ হবে।
৩. বেশি মেগাপিক্সেল থাকলে ছবি ভাল হবে- এই ভুল ধারণাটি এখনই বাদ দিন। এই এককটি তোলা ছবিটির আকার নির্ধারণ করে দেয় মাত্র। অর্থাৎ মেগাপিক্সেল বেশি হলে ছবিটি সাধারণ অবস্থার চেয়ে বড় করে প্রিন্ট করলে বা ডিজিটালি জুম করলেও তার মান ভালো থাকবে।
৪. সেন্সরের আকার ছবির মান নির্ধারণ করে। সেন্সর যত বড় হবে, ছবি স্পষ্ট ও ঝকঝকে হবার পাশাপাশি তার কারিগরী মান তত ভাল হবে।সুতরাং কেনার সময়ে এ বিষয়টি লক্ষ্য রাখুন। তবে বড় সেন্সরসহ ক্যামেরাগুলোর দামও তুলনামূলকভাবে একটু বেশি হয়ে থাকে।
৫. খেয়াল রাখুন, আপনার ক্যামেরাটিতে লাইভ ভিউ ডিসপ্লে আছে কিনা। এতে ছবি তোলার আগেই ছবিটি দেখতে কেমন হবে তা দেখা যায়। নতুন ফটোগ্রাফারদের জন্য এটি খুবই প্রয়োজনীয় ফিচার।
৬. ইদানীং সময়ের প্রায় সব ডিএসএলআর দিয়েই ভিডিও শ্যুট করা যায়। আপনার নির্বাচিত মডেলটির ভিডিও করার জন্য কি কি ফিচার আছে জেনে নিন। লক্ষ্য রাখুন প্রতি সেকেন্ডে কতগুলো ফ্রেম ধারণ করা যায় বা এক্সটার্নাল মাইক লাগানো যায় কিনা ইত্যাদি বিষয়গুলোর ওপর।
৭. এছাড়াও ক্যামেরা কেনার আগেই প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলো যেমন: ফোকাল পয়েন্ট, শাটার স্পিড, ফ্রেমের আকার, ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার, অটোফোকাস ইত্যাদিসম্পর্কে একটু লেখাপড়া করে নিন।এসকল ফিচারগুলো আপনার ছবি তোলা ছবিটিকে আরও সহজ এবং সুন্দর করে তুলতে পারে।
৮. ডিএসএলআর ক্যামেরা লেন্সসহ এবং লেন্স ছাড়া দুইভাবেই বিক্রি হয়ে থাকে। তাই ক্যামেরা কেনার আগেই তার সঙ্গে আনুষাঙ্গিক কি কি পাচ্ছেন তা খেয়াল রাখুন। ব্যাটারী, চার্জার এবং কাধে ঝোলানোর স্ট্র্যাপ ক্যামেরার সাথেই পাওয়া যায়। তবে ব্যবহারের আগে মেমরী কার্ড আলাদা করে কেনার প্রয়োজন হবে। ক্যামেরা সুরক্ষিত রাখতে ক্যামেরার ব্যাগটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কিনে ফেলুন।
৯. লেন্স কেনার ব্যাপারে বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত নিন। বেশিরভাগ সময়ে ক্যামেরার সঙ্গেই একটা বেসিক লেন্স পাওয়া যায়। এটা দিয়ে প্রাথমিকভাবে ছবি তোলা গেলেও ডিএসএলআর-এর পুরোটা ব্যবহার করতে গেলে নতুন লেন্স কেনা লাগবেই।
আপনি কি ধরণের ছবি তুলতে চান তার ওপর ভিত্তি করেই লেন্স নির্বাচন করুন।
১০.সবশেষে ক্যামেরা কেনার আগে তার কোন গুণগত ক্রুটি আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন। সবচেয়ে ভালো হয়, কোন অভিজ্ঞ লোক পরিচিত থাকলে ক্যামেরা কেনার সময় তাকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া। এছাড়া নিজেও ক্যামেরা হাতে নিয়ে দেখুন তার ভার ঠিক আছে কিনা বা ধরতে স্বচ্ছন্দ্য বোধ করছেন কিনা।
মোটামুটি এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখলেই শখ বা প্রয়োজন মেটানোর জন্য একটা ভাল মানের ডিএসএলআর ক্যামেরা নির্বাচন করা সম্ভব।কেনার আগে নিজে কিছুটা লেখাপড়া করে নিলে বা অভিজ্ঞ কারও পরামর্শ পাওয়া গেলে নির্বাচনের কাজটি আরও সহজ হয়ে যাবে।
Read More

জেনে নেয় ক্যামেরার ISO কি।


অামরা জানি সচরাচর ISO হচ্ছে International Organization for Standardization। কিন্তু ক্যামেরায় ব্যবহৃত ISO হল ফিল্ম বা সেন্সরের আলোক সংবেদনশীলতা। একটি মান সম্মত নিখুঁত ছবি তুলতে হলে ক্যামেরায় যে তিনটি ফ্যাক্টরকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হয় তা হল:
১) অ্যাপারচার (F)
২) শাটার স্পীড
৩) ইমেজ সেন্সরের sensitivity(সংবেদনশীলতা) ISO
ISO একটি সাংখ্যিক স্কেল যেটার সাহায্যে আলোর সংবেদনশীলতাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। যেমন- ৪০০ ISO তে তোলা ছবি ২০০ ISO তে তোলা ছবি অপেক্ষা দিগুণ উজ্জ্বল হবে। মূলত: বিষয়বস্তুর উপর আপতিত আলোর উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনীয় ISO এর মান সেট করতে হয়। বিষয়বস্তু অধিক উজ্জ্বল হলে সেখানে কম ISO এবং বিষয়বস্তু কম উজ্জ্বল হলে সেখানে বেশী ISO সেট করতে হয়। অধিক ISO তে তোলা ছবির নয়েজ (noise) বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে প্রযুক্তির উৎকর্ষতার কারণে সেটি আধুনিক ক্যামেরাগুলিতে অনেকাংশেই কমে এসেছে।
Read More

আসুন জেনে নিই মোবাইল ফোনের এ্যারোপ্লেন মোড বা ফ্লাইট মোড কি,কেন এটি এত গুরুত্বপুর্ন এন্ড প্রয়োজনীয়

আপনারা ওপরের টাইটেল দেখেই বুঝতে পারছেন।আজকে কি নিয়ে আলোচনা করব।হ্যা বন্ধুরা সবার ফোন এই ওপশন টা আছে।কিন্তু অনেক এ এর ব্যবহার জানে আবার অনেকে জানে না।যারা জানে না তারা আজকে এই পোস্টটি দেখলেই বুঝতে পারবেন

?আমরা যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করি তারা সবাই ফোনে ফ্লাইট মোড বা এ্যারোপ্লেন মোড নামের অপশন দেখেছি। সেকালের নোকিয়া ১১০০ থেকে বর্তমানের গ্যালাক্সি এস ৭, আইফোন ১০ যাই বলেন না কেন সকল ফোনেই এই ফ্লাইট মোড থাকে। শুধু ফোন বা স্মার্টফোনেই নয় ল্যাপটপেও এ্যারোপ্লেন মোড অপশন থাকে। কিন্তু আপনি যানেন কি এই ফ্লাইট মোড / এ্যারোপ্লেন মোড কি? কেন এটি সকল ফোনে থাকে? আর এটি কেন এত গুরুত্বপুর্ন? যদি না জেনে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক যায়গাতে এসেছেন। লিখাটি পড়তে থাকুন বিস্তারিত জানতে পারবেন।
?এ্যারোপ্লেন মোড বা ফ্লাইট মোড কি?
এ্যারোপ্লেন মোড এমন এক মোড যা ডিভাইস বন্ধ না করে শুধু মাত্র ডিভাইসের সকল ওয়্যারলেস ট্রান্সমিশন বন্ধ করে দেয়। আপনি মোবাইল ফোন বলেন আর ল্যাপটপ বলেন সকল ডিভাইসে ফ্লাইট মোড একই কাজ করে। এই মোড টি ওয়্যারলেস কানেকশনে ব্যবহিত হয় এমন সকল হার্ডওয়্যার বন্ধ করে দেয়। হার্ডওয়্যার গুলো হল,
?সেলুলারঃএই হার্ডওয়্যারটি বন্ধ হওয়ার ফলে ডিভাইসটি সেলফোন টাওয়ারের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিবে, যার ফলে ফোন থেকে কোন কল এবং এসএমএস আদান প্রদান করে যাবেনা।
?ওয়াইফাইঃএই হার্ডওয়্যারটি বন্ধ হলে ডিভাইসটি আসে পাশের ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক খুজা বন্ধ করে দিবে। এমনকি আপনি এতিমদ্ধেই যদি কোন ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে কানেক্ট থাকেন তাহলে সেটিও ডিসকানেক্ট হয়ে যাবে। তবে বর্তমানে প্রায় সকল স্মার্টফোনেই ওয়াইফাই বন্ধ হওয়ার পরেও তা পুনরায় চালু করা যায় এ্যারোপ্লেন মোড ডিজেবল না করেই।
?ব্লুটুথঃফ্লাইট মোড ব্লুটুথ হার্ডওয়্যারও বন্ধ করে দেয় যার ফলে আপনি অন্য কোন ডিভাইসে সাথে আপনার ডিভাইসের ফাইল শেয়ার করতে পারবেন না। এটিও বর্তমান স্মার্টফোনে এ্যারোপ্লেন মোড ডিজেবল না করেই অন করা যায়।
?জিপিএসঃএই মোডটি জিপিএস সার্ভিসও বন্ধ করে দেয় যার ফলে আপনি আপনার লোকেশন ট্র্যাক করতে পারবেন না।
যখন আপনি আপনার ডিভাইসে এ্যারোপ্লেন মোড অন করবেন তখন আপনার ফোনের টপ বারে একটি এ্যারোপ্লেন / বিমানের চিহ্ন দেখতে পাবেন যার দ্বারা নিশ্চিত হতে পারবেন যে ফ্লাইট মোড অন হয়েছে।
?এ্যারোপ্লেন মোড কেন গুরুত্বপুর্ন
এ্যারোপ্লেন মোড মুলত বিমান যাত্রার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কারন আমাদের টেকনোলোজি অনেক উন্নত হলেও এখনো এর অনেক বাধা ধরা আছে যার উধাহরন স্বরুপ এই বিমান যাত্রার কথাই বলা যায়। আমাদের ফোন সবসময় সেলুলার টাওয়ার খুজে বেড়ায় এবং বিভিন্ন টাওয়ারের সাথে কমিউনিকেট করার চেষ্টা করে। কিন্তু যখন আপনি বিমানে যাত্রা করবেন তা ভুমি থেকে অনেক উচুতে থাকবে এবং তখন আপনার ফোন / ট্যাবলেট নেটওয়ার্ক খুজে না পাওয়ার ফলে সিগন্যাল বুস্ট করতে থাকবে এবং কোন টাওয়ারের সাথে কানেক্ট হওয়ার চেষ্টা করবে।

অপর দিকে বিমানে সর্বদা ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন করতে থাকে এবং ভুমিতে থাকা ফ্লাইট কন্ট্রলার বিমানে নির্দেশনা পাঠায় যেন প্লেনটি কোন রকম দুর্ঘটনায় না পরে এবং সঠিক ভাবে গন্তব্যে পোছাতে পারে। কিন্তু যখন আপনার ফোন নেটওয়ার্ক পাওয়ার জন্য সিগন্যাল পাঠাবে তখন সেটি বিমানের নেটওয়ার্ক কমিউনিকেশনে বিঘ্ন ঘটাতে পারে যার ফলে বিমান দুর্ঘটনায় পরতে পারে। এছাড়াও বিমানে অনেক সেন্সর থাকে যেগুলো ওয়্যারলেস ট্রান্সমিশনের ফলে সমস্যায় পরতে পারে, যার ফলে ওয়াইফাই, ব্লুটুথ, জিপিএস বন্ধ হয়ে যায়। এ কারনেই হয়ত এই মোডটির নাম এ্যারোপ্লেন মোড বা ফ্লাইট মোড দেয়া হয়েছে।
বর্তমানে টেকনোলোজি খুব দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে যার ফলে বর্তমানে অনেক বিমানে ওয়াইফাই, ব্লুটুথ অন রাখলেও কোন সমস্যা হয়না, সেকারনেই বর্তমানে বেশিরভাগ ডিভাইসে ফ্লাইট মোড অন থাকার পরেও ওয়াইফাই , ব্লুটুথ মেনুয়ালি অন করা যায়। আশা করা যায় খুব শিগ্রই বিমানে সেলুলার নেটওয়ার্কও ব্যবহার করা যাবে।
?পাওয়ার সেভিংএ এ্যারোপ্লেন মোড
আপনি যদি বিমানে যাত্রা নাও করেন তাও আপনি এই মোডের মাদ্ধমে ফোনের ব্যাটারি পাওয়ার সেভিং করতে পারবেন। যেহেতু সেলুলার নেটওয়ার্ক, ওয়াইফাই, জিপিএস অনেক ব্যাটারি ব্যবহার করে সেহেতু এ্যারোপ্লেন মোড অন করে ব্যাটারি স্তায়িত্ব বৃদ্ধি করতে পারেন।
শেষ কথাঃএ্যারোপ্লেন মোড বলেন আর ফ্লাইট মোড বলে দুটি একই কথা কোন ডিভাইসে এ্যারোপ্লেন মোড লিখা থাকে আবার কোন ডিভাইসে ফ্লাইট মোড লিখা থাকে। তবে নাম যেটি হোক এই মোড অপ্রয়জনীয় কোন কারনে দেয়া হয়নি, আশা করি সবাই এর গুরুত্ব বুঝতে পারছেন। অনেকে এটি প্রয়জনীয় মনে করে বিমান যাত্রায় অন করেন না, আবার অনেকেই অন করতে ভুলে জান। আপনার এই সামান্য ভুলের কারনে অনেক বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে এবং আপনার ভুলের মাশুল স্বরুপ শেষ হয়ে যেতে পারে অনেক মুল্যবান জীবন। সুতরাং সবার উচিৎ এই মোডটির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা।
Read More

আপনাকে সবাই মোবাইলের বস মানবে এখনি দেখে নিন।



১) আপনার মোবাইলটি  কাজ করছে না আপনি আপনার এন্ড্রয়েড ফোনটি রি-স্টার্ট করুন। এতে আপনার ফ্রিজ হয়ে যাওয়া ফোন ঠিক হতে পারে।
২। আমার স্মার্ট ফোন এর ওয়াই-ফাই কানেক্ট হয় না
এই পদ্ধতি আপনার সমস্যার সমাধান করবে। আপনি আপনার এন্ড্রয়েড ফোন এ wi-fi > Settings > Menu > Advance এবং stay connected সিলেক্ট করুন। রেঞ্জ এর মধ্যে থাকলে আপনার এন্ড্রয়েড দিয়ে ওয়াই-ফাই কানেক্ট হয়ে যাবে।
৩। মেমরিতে পর্যাপ্ত কাজ করা যায় না
এটি এন্ড্রয়েড এর একটি গুরুত্তপুর্ন সমস্যা। বিভিন্ন কেস (cache) ফাইল ও অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ আপনার ফোনের মেমরির স্পেস কমিয়ে ফেলে। আপনি “কেস ক্লিনার” বা “ক্লিন মাস্টার” নামক এন্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহার করে ফোন ক্লিন করতে পারবেন।
সেরা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস: অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ক্লিনার অ্যাপ
এতে আপনার ফোন এর মেমরি স্পেস কিছুটা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও আপনি আপনার ফোন মেমরিতে ইন্সটল করা অ্যাপ গুলি এক্সটার্নাল মেমরি কার্ড এ ট্রান্সফার করে মেমরি স্পেস বৃদ্ধি করতে পারেন।
৪। আমার এসডি কার্ড পাচ্ছে না
এসডি কার্ড এ কোন ধরনের সমস্যা রয়েছে। আপনি ডেস্কটপ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর মাধ্যমে এসডি কার্ড রি-ফরম্যাট করুন। এরপর আপনার ফোন থেকে মেমরি কার্ডটি আবার ফরম্যাট করুন।
৫। সুর্য্যের আলোতে ফোন এর স্ক্রিন দেখতে সমস্যা হয়
আপনি ফোনের স্ক্রিন এর উজ্জলতা বৃদ্ধি করতে পারেন। অথবা, অ্যান্টি-গ্লেয়ার স্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যবহার করে সুর্য্যের আলোতেও সহজেই স্ক্রিন দেখতে পারবেন।
৬। আমি কিভাবে ফোনের অ্যাপস রিমুভ করব?
আপনি Settings > Applications > Manage Applications এ প্রবেশ করুন এবং আপনি যে অ্যাপটি আন-ইন্সটল করতে চান সেটি সিলেক্ট করে আন-ইন্সটল করুন।
৭। ফোনের স্ক্রিন ভেঙ্গে গেছে!! আমি কি নতুন ফোন কিনব?
ভাঙ্গা স্ক্রিন পরিবর্তন করে ঠিক করা যায়। বিভিন্ন মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকানে অথবা অনলাইন শপ এ আপনার ফোনের স্ক্রিন খুজে দেখুন। নতুবা একটি নতুন ফোন কিনুন।
৮। পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত রাখা
আপনি Settings > Security > Set up screen lock এবং প্যাটার্ন সিলেক্ট করে আপনার প্যাটার্ন প্রবেশ করান। প্যাটার্ন লক অন্যান্য পাসওয়ার্ড থেকে দ্রুত ও সিকিউর।
৯। আমার লোকেশন ম্যাপ এ সঠিক ভাবে দেখাচ্ছে না
আপনি Settings > Location এ Use GPS satellites সিলেক্ট করুন। এতে আপনাকে সঠিক ন্যাভিগেটিং প্রদান করবে।
১০। কিভাবে আমার এন্ড্রয়েড ফোন এর সকল তথ্য ডিলিট করব
আপনি Settings > SD & Phone Storege > Factory Data Restore এ প্রবেশ করুন। অবশ্যই, এর আগে আপনার প্রয়োজনীয় ডাটা সংরক্ষন করে নিন। কারন এর ফরম্যাট দ্বারা ফোনের সকল কিছু ডিলিট করা হয়।
১১। আমার ফোনটি পানিতে পরে গেছে
খুব দ্রুত ফোনের ব্যাটারি খুলে ফেলুন এবং ফোনের সকল পার্টস খুলে ফেলুন। প্রায় ৭২ ঘন্টা ফোনটি শুষ্ক স্থানে রাখুন। এরপর আপনার ফোনটি চালু করুন। এতে আপনার ফোন ঠিক হয়ে যেতে পারে।
১২। আমার এন্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনের লিখা বড় করতে পারব?
মেসেজ সেটিং এ প্রবেশ করে Set test size অপশন এ গিয়ে লিখার সাইজ বড় করে দিন।
১৩। আমি কি এন্ড্রয়েড এপস অটোমেটিক্যালি আপডেট করতে পারব?
আপনি Google Play > Menu > My Apps এ প্রবেশ করে অ্যাপ সিলেক্ট করে অপশন থেকে অটো আপডেট চালু করে দিন।
১৫। কিভাবে আমি স্ক্রিনশট নিব?
কিছু কিছু স্মার্ট ফোনে ব্যাক কী ও হোম বাটন একত্রে প্রেস করলে স্ক্রিন ক্যাপচার হয়। সকল স্মার্ট ফোনের জন্য এই পদ্ধতিটি নয়।
১৬। কিছু অ্যাপস এসডি কার্ড এ ইন্সটল হয় না
আপনি আপনার অ্যাপস গুলো ব্যবহৃত এসডি কার্ড এ ট্রান্সফার করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে অ্যাপটি ইন্সটল করার পর Settings > Manage Applications এ গিয়ে ফোন মেমরি থেকে এসডি কার্ড এ স্থানান্তর করতে হবে।
১৭। কিভাবে আমার ফোনের ভাষা পরিবর্তন করব?
আপনি Settings > Language & Keyboard এ গিয়ে আপনার ভাষাটি সিলেক্ট করুন।
১৮। আমি কি আমার ফোনের প্রি-ইন্সটল করা অ্যাপস রিমুভ করতে পারব?
হ্যাঁ, আপনি আপনার ফোনের প্রি-ইন্সটল করা অ্যাপস রিমুভ করতে পারবেন। এর জন্য রুটিং ডিভাইস এর প্রয়োজন এবং রুট আন-ইন্সটলার নামে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করুন।
এর সাহায্যে আপনি ফোনের বিভিন্ন অ্যাপস আন-ইন্সটল করতে পারবেন এবং মেমরি স্পেস বৃদ্ধি করতে পারবেন।
১৯। আমি কি এন্ড্রয়েড ফোনের স্পীড বাড়াতে পারব?
এর জন্যে অনেক ধরনের অ্যাপস পাওয়া যায় যেমন- সেট সিপিইউ। যা প্রসেসর এর অভারলকিং দূর করে স্পীড বৃদ্ধি করে। এটি প্রসেসর কে স্লো করে মেমরি সেভ করে।
এটি খুব সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। নয়ত, প্রসেসর এর ম্যাক্সিমাম স্পীড এর পাশাপাশি আপনার ফোনের প্রসেসর ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে।
২০। আমার ফোন ব্যাকআপ করার সঠিক পদ্ধতি কি?
এন্ড্রয়েড ফোন ব্যাকআপ এর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। Titanium Backup PRO হল সব
চেয়ে উত্তম পন্থা। এর সাহায্যে আপনি এন্ড্রয়েড ফোনের সবকিছু ব্যাকআপ করতে পারবেন। এই ব্যাকআপ ফাইল আপনার ই-মেইল অথবা ড্রপবক্স এ সংরক্ষন করতে পারবেন।
২১। কিভাবে আমি আমার ফোনে ভাইরাস এটাক প্রতিরোধ করব?
আপনি যেকোনো অ্যান্টি-ভাইরাস ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। যেমন- ক্যাস্পারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি অথবা এভিজি যা আপনার ফোনে ভাইরাস আক্রমন থেকে সঠিক নিরাপত্তা প্রদান করবে।
২২। আমার ফোনের সাউন্ড খুবই কম
যদি আপনার ফোনের সাউন্ড খুব কম থাকে, তবে আপনি এন্ড্রয়েড মার্কেট থেকে AudioBoost নামের অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এটি আপনার ফোনের সাউন্ড ৩০% বৃদ্ধি করবে।
২৩। লাইভ ওয়ালপেপার এর কারনে ব্যাটারির চার্জ নস্ট হয়
এর সহজ সমাধান হল আপনি স্ট্যাটিক ওয়ালপেপার ব্যবহার করুন।
২৪। ফোনের ঘড়ির সময় ঠিক থাকে না
ফোনের সময় অটোমেটিক না হওয়ার কারনে সময় ঠিক থাকে না। যদি নেটওয়ার্ক ক্লক স্লো হয়, তবে ফোনের সময় স্লো হবে। এর জন্য Settings > Date & Time > Automatic সিলেক্ট করে দিন। এতে নেটওয়ার্কের সাথে সময় ঠিক হয়ে যাবে।
২৫। আমি কি অপ্রয়োজনিয় কল ব্লক করতে পারব?
যদি আপনার ফোনের নেটওয়ার্ক এই সুবিধা প্রদান না করে তবে আপনি Extrem Call Blocker Droid ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এটি ইনকামিং কল ব্লক করতে পারে কিন্তু এটি সস্থা নয়। এছাড়াও আপনি কল ব্লক এর অন্যান্য অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন।
২৬। আমার ফোন মাঝে মাঝে স্লো করে। এর জন্য কোন টুলস বা সাহায্য রয়েছে??
আপনার ফোন ফাস্ট করতে সকল অপ্রয়োজনিয় অ্যাপস এবং ডাটা রিমুভ করে ফেলুন। এছাড়াও আপনি System Tyner Pro ব্যবহার করে এই কাজটি করতে পারবেন। এটি আপনার ফোনের বিভিন্ন টাস্ক ও অযাচিত ফাইল রিমুভ করে ফোনের সর্বাধিক পারফোমেন্স বৃদ্ধি করে।
২৭। আমার ফোন চুরি হয়ে গেছে। আমি কি এটি ট্র্যাক করতে পারব??
আপনি একটি থার্ড পার্টি অ্যাপ ইন্সটল করে আপনার ফোনটি ট্র্যাক করতে পারবেন। PhoneLocator Pro এর দ্বারা জিপিএস এর মাধ্যমে ফোন ট্র্যাক করা সম্ভব হয়।
২৮। কেন আই-টিউন্স এন্ড্রয়েড ডিভাইস এ ব্যবহার করা যায় না?
আই-টিউন্স শুধুমাত্র অ্যাপল এর ডিভাইস এর জন্য তৈরি করা হয়েছে। আপনার এন্ড্রয়েড ডিভাইস এ ফিজিক্যাল কানেকশন রয়েছে, তাই আই-টিউন্স এর প্রয়োজন নেই।
২৯। আমি কিভাবে ফোন ফ্রিজিং অবস্থায় অ্যাপ ক্লোজ করব??
এর জন্যে আপনি Settings > Application > Maneg applicatios এ গিয়ে যেই অ্যাপটি ক্লোজ করতে চান, সেটি সিলেক্ট করে Force Stop এ ট্যাপ করুন। যদি অ্যাপটি কোন মিসবিহেভ করে তবে আন-ইন্সটল করে আবার ইন্সটল করুন।
৩০। আমি কি খুব দ্রুত রানিং অ্যাপস ক্লোজ করতে পারব??
আপনি ডিফল্ট টাস্ক ম্যানেজার এন্ড্রয়েড ব্যবহার করে রানিং অ্যাপস ক্লোজ করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি অ্যাপস এর সকল ম্যানেজমেন্ট এর কাজ করতে পারবেন।
৩১। আমি যে ওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করতে চাই অটোকারেক্ট কেন তা জানে না?
অটো কারেক্ট সকল ওয়ার্ড জানে না। কিন্তু আপনি ডিকশনারি তে ওয়ার্ড খুব সহযেই যুক্ত পারবেন। যখন আপনি টাইপ করবেন, তখন + চিহ্ন দেখতে পারবেন তাতে ট্যাপ করুন। এতে টাইপকৃত ওয়ার্ড ডিকশনারী তে যুক্ত হয়ে যাবে।
৩২। কী-বোর্ড পরিবর্তন করা
আপনি ১২৩ প্রেস করে হোল্ড করে রাখুন, এতে আপনি আপনার ফোনে ইন্সটল করা কীবোর্ড এর লিস্ট দেখতে পারবেন। সেখান থেকে একটি সিলেক্ট করুন এবং কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন।
৩৩। ফোন চার্জ দেওয়ার সময় স্ক্রিন অফ হয়ে যায় কেন?
আপনি Settings > Application > Development এ গিয়ে Stay awake সিলেক্ট করে দিন। এতে চার্জিং এর সময় স্ক্রিন চালু থাকবে।
৩৪। আমি ক্রয় করা অ্যাপ পুনরায় ইন্সটল করতে পারব?
আপনি গুগল প্লে থেকে ক্রয়কৃত অ্যাপটি পুনরায় ইন্সটল করতে পারবেন। আপনি My Market Account এ প্রবেশ করুন। সেখান থেকে আপনি ক্রয়কৃত অ্যাপটি সিলেক্ট করে ইন্সটল করুন।
গুগল প্লে পুনরায় ইন্সটল এর জন্যে কোন চার্জ দাবি করবে না।
৩৫। আমার এন্ড্রয়েড ফোনটি লেটেস্ট ভার্সন কিনা কিভাবে কা জানতে পারব???
আপনি Settings> About Phone > System software updates > Check now এ ক্লিক করুন। যদি কোন নতুন আপডেট থাকে বা আপডেট আপনার ফোনে ইন্সটল করা রয়েছে তবে তা আপনাকে নোটিশ প্রদান করবে।
Read More

৩২ হাজার টাকার বেস্ট বাজেট গেমিং পিসি(BEST BUDGET GAMING PC 32K)


৩২ হাজার টাকার বেস্ট বাজেট গেমিং পিসি(BEST BUDGET GAMING PC 32K)

আজ আবার ও চলে এসেছি আপনাদের মাঝে বেস্ট বাজেট গেমিং পিসি নিয়ে । তবে আজ আমি এসেছি  NeuroTech BD ইউটিউব চ্যানেল এবং TECHJAL  ( বাজেট গেমিং পিসি ওয়েব সাইট) এর পক্ষ থেকে তবে সম্পুর্ন । বলে রাখি আপনারা যেকোনো ধরনের যেকোনো ধরনের বাজেট গেমিং পিসির রিভিউ পাবেন TECHJAL এ । ইচ্ছা হলে চ্যানে
প্রসেসরঃ প্রসেসর হিসেবে এই পিসিতে সিলেক্ট করা হয়েছে ইন্টেল পেন্টিয়াম G4560 ।বাজারে যা অল্প দামের মধ্যে বেস্ট প্রসেসর । এই প্রসেসর বাজারে যে বেস্ট প্রসেসর তা নিয়ে বলার কিছু নাই । এই প্রসেসরে রয়েছে ২ টি কোর এবং ৪ টা থ্রেড, বেস ক্লক স্পীড রয়েছে 3.50GHz , 3MB কেস , প্রসেসর এর গ্রাফিক্স হিসেবে রয়েছে ইন্টেল এইচডি ৬১০। প্রসেসর নিয়ে আর তেমন কিছু বলার নাই এইটার সাথে কোর আই ত্রি এর তেমন কোনো পার্থক্য নেই ইন্টেল কোর আই থ্রি তে ২ কোর এবং ৪ থ্রেড ।ক্লক স্পীড টা একটু বেশী 3.9GHz । খুব বেশী একটা পার্থক্য না হওয়ায় বাজেট এবং পার্ফমেন্স এর দিক থেকে ইন্টেল পেন্টিয়াম G4560 বেস্ট এই বাজেটে । এই প্রসেসর কে বাজেট কিং ও বলা হয় । যাই হোক এইটা নিয়ে বলার আর কিছু নাই । বাজেটে বেস্ট দেওয়ায় আমার মূল লক্ষ । গেমিং এর ক্ষেত্রে ২-৪ FPS পার্থক্য কোনো ব্যাপার না। এইটা আপনার ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে আমি মনে করছি।
Capture
র‍্যাম ঃ র‍্যাম এর ব্যাপারে তেমন কিছু বলব না । বাজারে সেরা ২ টা র‍্যামের মধ্যে একটা GEIL  এবং CORSAIR  এর র‍্যাম বেস্ট । এই দুইটা বাদে অন্য কোনো র‍্যাম অন্তত আমার চোখে পড়ে না । ২ টার মধ্যে যে কোনো একটা র‍্যাম নিতে পারেন । তবে Geil কিন্তু বেস্ট আর দাম টাও একটু বেশী । যেহেতু আমরা ৩০ হাজার টাকার পিসি নিবো তাই আমরা CORSAIR এর র‍্যামটা সিলেক্ট করবো । আমি নিজেও CORSAIR  এর র‍্যাম ব্যাবহার করি । আর CORSAIR এর লাইফটাইম ওয়ারেন্টি আছেই । সো র‍্যাম নিয়ে এত দেখার কিছু নাই ।
LPX-DDR4-BLK

মাদারবোর্ডঃ মাদারবোর্ড হিসেবে আমি বরাবরের মতই বেস্ট মাদারবোর্ড সিলেক্ট করেছি । মাদারবোর্ড হিসেবে এবারও আমি সিলেক্ট করেছি ASUS H110M-K । মাদারবোর্ড নিয়ে আর কি বলবো? বেস্ট মাদারবোর্ড এই বাজেটে । এই মাদারবোর্ডে Intel® Socket 1151 for 7th/6th Generation Core™ i7/Core™ i5/Core™ i3/Pentium®/Celeron® Processors  এই সকেটের প্রসেসরগুলো সাপোর্টেড । ৪ টা SATA পোর্ট আছে । যেখানে আপনি ৪ টা হার্ডডিস্ক লাগাতে পারবেন । সঙ্গে রয়েছে ইউ এস বি ৩ । আরো রয়েছে ২ টা র‍্যাম স্লট । এইত মাদারবোর্ড এর একটা শর্ট রিভিউ এইটা ।
mb
হার্ডিস্কঃ হার্ডিস্ক একটা গুরুত্বপূর্ন অংশ আমাদের পিসির । হার্ডিস্ক হিসেবে আমি সিলেক্ট করেছি  Western Digital 1TB Blue Desktop HDD যা বর্তমানে বাজারে বেস্ট হার্ডিস্ক । এই হার্ডিস্কে Rotational speed রয়েছে 7,200 RPM । যা যথেষ্ট স্পীড । ও্যারেন্টি তো রয়েছেই ২ বছরের । আশা করি ভালোভাবেই চালাতে পারবেন । হার্ডিস্ক নিয়ে আর কিছু বলতে চাচ্ছি না ।
WDBlue_PC_Hero.jpg.imgw.1000.1000
গ্রাফিক্স কার্ড ঃ গেমিং এর জন্য মোস্ট ইমপর্ট্যান্ট যেই জিনিসগুলো তার মধ্যে অন্যতম একটা জিনিস হলো গ্রাফিক্স কার্ড । এইবাজেটে তেমন কোনো গ্রাফিক্স কার্ড নেই তবে যেই গ্রাফিক্স কার্ডটা রয়েছে সেইটা বেস্ট এবং মোটামুটি সব ধরনের গেম লো, মিডিয়াম এবং কিছু কিছু গেম হাই তে খেলতে পারবেন। গ্রাফিক্স কার্ড হিসেবে আমি GIGABYTE GT 1030 OC Graphic Card । গ্রাফিক্স কার্ড নিয়েও আর কিছু বলতে চাই না আরো কিছু জানার থাকলে গুগল করে নেন ।
01
কেসিং ঃ কেসিং হিসেবে আমি আমি কিছুই সিলেক্ট করি নি এই বাজেটে । কেসিং নিজ নিজ দায়িত্বে দেখেশুনে গিয়ে কিনে নিবেন । তবে তাও আমি বাজেটের মধ্যে একটা কেসিং সিলেক্ট করে দিতেই পারি । MaxGreen 5912BR Casing এইটা দেখতে পারেন । আমি বলবো নিজ দায়িত্বে দেখে শুনে কিনে নেন ।
image005-500x500
পি এস ইউ ঃ পি এস ইউ হিসেবে কিছুই সিলেক্ট করি নি ,কারন এই গ্রাফিক্স কার্ড এর সাথে কেসিং এর পি এস ইউ হলেই চলবে । কোনো রিস্ক নাই ।
edge-750
FULL CONFIG:
PROCESSOR: Intel Pentium Processor G4560 ( 5.4K)
RAM: Corsair Vengeance LPX 8GB DDR4 DRAM 2400MHz (8K)
MOTHERBOARD: ASUS H110M-K Motherboard (5.6K)
HDD: Western Digital 1TB Blue Desktop HDD (4K)
GPU:Gigabyte GT 1030 2GB OC Graphics card (6.9K)
Casing: Any Casing With PSU (2K)
TOTAL: 32K
Read More